পার্লারে গিয়ে হাজার হাজার টাকা খরচ না করে কিছু ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবহার করতে পারেন। অ্যালোভেরা, বেসন এবং হলুদ দিয়ে তৈরি ফেসপ্যাক ব্যবহার করে আপনি আপনার মুখকে উজ্জ্বল করতে পারেন
শুধু বয়স কেন, চুলের ওপর নানা রাসায়নিক ট্রিটমেন্ট থেকে হেয়ার কালারের অত্যাচার। এসবের জন্যও অকালে চুল পেকে যাওয়ার সমস্যা দেখা যায়।
আগের দিনের মত দিদিমা-ঠাকুমা টেনে ধরে চুলে তেল দিয়ে দিতেন নাতি-নাতনিদের। কারণ তুল মজবুত ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হবে। আর বর্তমানে আমরা চুলের জন্য নিয়মিত রাসায়নিক প্রোডাক্ট ব্যবহার করি।
পার্লারে বাড়তি টাকা খরচ হয়ে গেলে পুজোর মরশুমে পকেটে পড়তে পারে টান। সেই আশঙ্কা এড়াতে পার্লারের খরচ বাঁচিয়ে চুলের যত্ন নিয়ে ফেলুন বাড়িতেই।
স্ট্রবেরিতে থাকে এলাজিক অ্যাসিড এবং ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে অত্যন্ত উপকারী। ফলে, এই ফেস প্যাকের দ্বারা আপনার ত্বক পাবে দারুণ জেল্লা।
ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনার জন্য বাড়তি ভাতের সঙ্গে সামান্য কফির গুঁড়ো মিশিয়ে নিয়ে লাগালেই পাবেন দুর্দান্ত ফলাফল।
ন্যুড শেড নাকি ডার্ক শেড, ম্যাট না গ্লসি - কোন রংয়ের সঙ্গে বেশি মানাবে আপনার পোশাক আর সাজ, তা ভেবে রাখতে পারেন এখন থেকেই। আমরা এই প্রতিবেদনে কয়েকটি অপশন আপনার সামনে তুলে ধরলাম।
লাল রঙের অ্যালোভেরা গাছ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কিছু ক্ষেত্রে, এটি সবুজ অ্যালোভেরার চেয়েও বেশি উপকারী বলে প্রমাণিত হয়। জেনে নিন লাল অ্যালোভেরার কী কী উপকারিতা রয়েছে।
সবাই চায় তাদের চুল ঘন, কালো, চকচকে এবং সুন্দর হোক। স্বাস্থ্যকর এবং সুন্দর চুল আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং তাকে আকর্ষণীয় করে তোলে।
চুল ভালো রাখতে ভরসা করতে হয় ঘরোয়া উপায়ের ওপর। এমন কিছু প্রাকৃতিক উপাদান আমাদের হাতের সামনেই রয়েছে, যেগুলি নিয়মিত ব্যবহারে চুল পড়া তো কমবেই, সেই সঙ্গে চুলের ঘনত্বও হবে দেখার মতো।