- Home
- Lifestyle
- Food
- কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা মেটাতে রুটি বানানোর সময় মাখা আটায় মিশিয়ে নিন এই একটা জিনিস, উধাও হবে কষ্ট
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা মেটাতে রুটি বানানোর সময় মাখা আটায় মিশিয়ে নিন এই একটা জিনিস, উধাও হবে কষ্ট
কোষ্ঠকাঠিন্যের নাম শুনলেই বেশ ভয় পান সবাই। কারণ যারা এই সমস্যাটির সাথে লড়াই করছেন তারা খুব ভালো করেই জানেন এই সমস্যাটি বড় নাকি ছোট। আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় অস্থির থাকেন তাহলে রুটি বানানোর আগে ময়দায় এই জিনিসটি মিশিয়ে নিন।
| Published : Dec 17 2023, 08:12 PM IST
- FB
- TW
- Linkdin
আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে এর জন্য সঠিক জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাস মেনে চলুন। সেখানে দরকার আছে. বর্তমান ব্যস্ত জীবনে বাইরের ফাস্টফুড খাওয়ার অভ্যাসের কারণে আমাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই জিনিসগুলো স্বাদে ভালো হলেও পরে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
অনেকেরই পেট ঠিকমতো পরিষ্কার হয় না। এর কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়। এ জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করতে হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে ঘরোয়া উপায়ে আপনি এই সমস্যা সারিয়ে তুলতে পারেন। জানেন কি রুটি তৈরির সময় এই জিনিসটি আটায় মিশিয়ে নিলে কোষ্ঠকাঠিন্য সেরে যায়।
প্রতিটি ভারতীয় বাড়িতে রুটি তৈরি এবং খাওয়া হয়। আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় অস্থির থাকেন তাহলে রুটি বানানোর আগে ময়দায় এই জিনিসটি মিশিয়ে নিন। এই জিনিসটি হল ওটস। কীভাবে মেশাবেন জেনে নিন।
প্রথমে ওটস নিয়ে পিষে নিতে হবে। এর গুঁড়ো বানিয়ে নিন। রুটি বানানোর জন্য আটা মাখলে তাতে ওটস পাউডার দিন। এটি থেকে রুটি তৈরি করুন। ওটস মিশিয়ে আটার তৈরি রুটি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ওটসকে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। ওটসে জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন বি এবং আয়রন পাওয়া যায়। এটি শরীরের অনেক উপকার করতে সাহায্য করে।
ওজন কমানোর জন্য ওটসকে খুব ভালো মনে করা হয়। আপনি যদি ওটস খান তবে এর মধ্যে থাকা রুটি কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করতে পারে। সকালের জলখাবারে যোগ করতে পারেন।
ওটসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। ওটসে উপস্থিত বিটা-গ্লুকান রক্তচাপ কমাতে এবং হার্ট অ্যাটাকের মতো রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
ওটসের মধ্যে ফাইবারের পরিমাণ থাকে অনেকটাই। থাকে বিটা গ্লুকান। আর তা শরীরের একাধিক উপকারে লাগে। শরীরে এলডিএল কোলেস্টেরলের পরিমাণ হ্রাস করতে সাহায্য করে ওটস। আর তাই ওটস খেলে হৃদরোগও কিন্তু সহজেই এড়ানো যায়।