ছুটির (Holiday) দিন হোক কিংবা বৃষ্টিভেজা দুপুর বাঙালির পাতে চিকেনের (Chicken) যেন এক আলাদাই আভিজাত্য রয়েছে। সপ্তাহের নিত্যনতুন দিনে তাই অনেক সময়ই চিকেনের একঘেয়েমি থেকে বেরিয়ে আসতে ইচ্ছে হয় অনেকেরই।
--আগামি ৯ নভেম্বর শুরু হচ্ছে স্যাফায়ার ফুডস ইন্ডিয়া লিমিটেডের ইনিসসিয়ল পাবলিক অফারিং। তিনদিন ব্যাপি অর্থাৎ ১১ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে এই আইপিও।
বিশেষকরে রুই বাঙালিদের কাছে খুবই পরিচিত একটি মাছ। তবে রোজ রোজ ওই আদা আর কালো জিরের ঝোল খেতে কী আর ভালো লাগে? এবারে একটু স্বাদ বদল করুন।
কালীপুজো-ভাইফোঁটার আগে সুখবর। ফের কলকাতায় আসতে চলেছে বাংলাদেশের ইলিশ। এবছর পুজোর আগে বাংলাদেশ সরকার কলকাতায় ৪৬০০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয়। তার মধ্যে এখনও পর্যন্ত ১১০০ মেট্রিক টন ইলিশ এসেছে বাংলায়। ৫ নভেম্বর পর্যন্ত ৩৫০০ মেট্রিক টন ইলিশ আসবে বলে জানা গিয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকেই হাওড়ার বাজারে ঢুকতে পারে ইলিশ। যদিও মাছ ব্যবসায়ীরা মনে করছেন আগামী কয়েকদিনে ১০০০ থেকে ১১০০ মেট্রিক টন ইলিশ মাছ আমদানি হতে পারে। বৃহস্পতিবার থেকেই ফের হাওড়ায় ঢুকবে পদ্মার রুপালি শস্য। হাওড়া হোলসেল ফিস মার্কেটের মাছ ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন, ইলিশের সাইজ অনুযায়ী দাম উঠতে পারে। ৫০০ থেকে ৮০০ গ্রাম মাছের দাম ৯০০ থেকে হাজার টাকা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ১ কিলো বা তার বেশি ওজনের মাছ ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা হতে পারে। এ রাজ্যে বাংলাদেশের ইলিশের চাহিদা বেশি থাকায় ব্যবসায়ীরা ভালো বিক্রির আশা করছেন।
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলিকে ১২ অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত কতটা ভোজ্য তেল মজুত ছিল তা জানাতে বলা বয়েছে।
এই রেসিপিটিতে যেহেতু খুবই কম তেল ব্যাবহার হয়, তাই এটি স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভালো। খুব সহজেই বাড়িতে বানিয়ে ফেলতে পারেন এই রেসিপিটি।
নানা ধরনের মশলা দিয়ে মাখা আলুসেদ্ধ। আর তার সঙ্গে তেঁতুলের জল। টকের সঙ্গে একটু ঝাল হলে তো কোনও কথাই নেই। তবে অনেকেই আবার ঝাল খেতে খুব একটা পছন্দ করেন না। কেউ আবার ঝাল খান অনেক বেশি। এহেন ফুচকার নাম শুনলে অনেকেরই জিভে জল চলে আসে। আর ফুচকা খেতে ভালোবাসেন না এমন মানুষ পাওয়া খুবই কঠিন। ফুচকার স্বাদে মজে থাকে আট থেকে আশি, সকলেই। তবে একদিন ফুচকা খেয়েছেন স্বাদের জন্য। জানেন কি আপনার শরীরের একাধিক রোগ দূর করতে পারে এই ফুচকা।
এবার স্বাদ ফেরাবেন কোন পদে, তবে সহজ ঘরোয়া রেসিপিতে এবার হানিয়ে ফেলুন ইলিশ কোর্মা। রেস্তোরাঁর মত স্বাদ মিলবে পলকে।
লক্ষ্মীপুজো মানেই ঠাকুমা-দিদিমা বাড়িতেই নানান ধরনের সুস্বাদু সব মিষ্টি বানাতেন । সেই তালিকায় থাকত মোয়া, নাড়ু, মুড়কি, ছাঁচের সন্দেশের মত নানান পদ।
আপনার হাতে সময় থাকলে আপনিও ঠাকুমা-দিদিমায়েদের মতন বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন পুজোর উপকরণগুলি।