গ্রীষ্মের তাপ গায়েই লাগবে না! ঘরে তৈরি এই কয়েকটি শীতল পানীয় দেবে শরীরকে আরাম
শরীরে পর্যাপ্ত জল থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে। বাজারের শীতল পানীয়ের পরিবর্তে ঘরে তৈরি স্বাস্থ্যকর পানীয় বেছে নিন।

লেবুর শরবত একটি সহজ ও সতেজ পানীয়। এক গ্লাস জলে একটা লেবুর রস, চিনি বা মধু এবং সামান্য লবণ মিশিয়ে নিন। এটি শরীরের জলশূন্যতা দূর করতে এবং ইলেক্ট্রোলাইট পূরণে সাহায্য করে।
স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, রাস্পবেরিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ইলেক্ট্রোলাইট থাকে। পছন্দের বেরি, দই/দুধ, মধু/কলা মিশিয়ে ব্লেন্ড করুন। এটি শক্তি যোগায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
দুই চা চামচ সাত্তু, এক গ্লাস ঠান্ডা জল, লবণ, লেবুর রস, ভাজা জিরা গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। এটি শরীর ঠান্ডা রাখে এবং দীর্ঘক্ষণ শক্তি যোগায়।
এক কাপ দই, জল, আদা, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা, লবণ, জিরা গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। এটি হজমে সাহায্য করে এবং শরীর ঠান্ডা রাখে।
তরমুজ ব্লেন্ড করে রস বানান। লেবুর রস ও পুদিনা পাতা মিশিয়ে বরফ দিয়ে পরিবেশন করুন। তরমুজে প্রচুর জল ও পটাশিয়াম থাকে যা শরীর হাইড্রেটেড রাখে।
অ্যালোভেরার জেল জলের সাথে ব্লেন্ড করে ছেঁকে নিন। লেবুর রস/মধু মিশিয়ে নিন। এতে থাকা ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম শরীরের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে।
গ্রিন টি ঠান্ডা করে বরফ ও লেবুর রস/মধু মিশিয়ে পরিবেশন করুন। গ্রিন টিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ইলেক্ট্রোলাইট থাকে যা শরীর ঠান্ডা ও সতেজ রাখে।
শসা ব্লেন্ড করে রস বানান। লবণ, গোলমরিচ, লেবুর রস, পুদিনা পাতা মিশিয়ে নিন। শসার জল ও পটাশিয়াম শরীর ঠান্ডা ও হাইড্রেটেড রাখে।
ঠান্ডা কফিতে বরফ, দুধ/চিনি মিশিয়ে পরিবেশন করুন। কফিতে সামান্য পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা সতেজতা বাড়ায়।

