গলব্লাডার স্টোন হয়েছে, এটা খুব সহজেই আশপাশ থেকে শুনে থাকি আমরা। বা অধিকাংশ সময়ই আমাদের চেনা পরিচিতদের এই সমস্যা ভুগতে দেখি। তবে এই বিষয় সতর্ক খুব একটা আমরা অনেকেই নই। অথচ খুব সহজেই কিছু লক্ষণ দেখে সতর্ক হওয়া যায়।
দিনের শুরুটা গরম জল দিয়ে না হলে সারা দিনটাই যেন কেমন লাগে। অনেকে আবার সারাদিনে একাধিকবার গরম জল পান করেন। আবার কেউ কেউ তো স্নানের সময়টাতেও গরম জল ব্যবহার করেন। তবে খাবার খাওয়ার পর ভুল করেও গরম জলে স্নান করবেন না। গরম জল দিয়ে স্নান করলে ত্বকের আদ্রর্তা কমে যায়। গরম জলে স্নান করলে রক্তচাপে পরিবর্তন দেখা যায়। যাদের হার্টের রোগ আছে তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু বড় কিছু হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়।
রাশিয়ায় পশ্চিম নীল ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে। এই ভাইরাস মস্তিষ্কে চলে গেলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
উচ্চতা যাই হোক না কেন, মনের মত ফিগার ও লুক পেতে ডায়েট করে সকলেই ঝুঁকেছেন ওজন কমানোর দিকে। কিন্তু জানেন কি, আপনার উচ্চতা অনুযায়ী আপনার শরীেরর সঠিক ওজন ঠিক কত হওয়া উচিৎ ছিল, আপনার ওজন ঠিক আছে তো, দেখে নিন
যত দিন যাচ্ছে ততই যেন নিজের চরিত্র বদলে নিচ্ছে করোনা ভাইরাস। বর্তমানে করোনা উপসর্গের তালিকায় ঢুকে পড়েছে পেশী ব্যথা, গাঁটের ব্যথা। যত ব্যথা বাড়বে তত ফুসফুসের সমস্যাও আরও জটিল হবে। ওষুধ খেয়ে, ব্যায়াম করেও ব্যথা না কমলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
রাজ্যে ক্রম বর্ধমান কোভিড সংক্রমণ আগের থেকে সামান্য কমেছে। কলকাতায় ৯০-এর নীচে নেমেছে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা। যদিও ফের আগের মতোই শীর্ষে রয়েছে এবার উত্তর ২৪ পরগণা। দ্বিতীয় কলকাতা। বাংলাব্যাপী মৃত্য়ু সংখ্য়া কমে এইমুহূর্তে ৫ জেলায় এসে দাঁড়িয়েছে। রবিবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী রাজ্যে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৫০ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। দেখুন বাংলা তথা কলকাতার কোভিড ক্যানভাস।
এখন ব্যস্ততার যুগে প্রতিটা মুহূর্তে বাজারে গিয়ে জিনিস কিনে নিয়ে আসাটা এক কথায় অসম্ভব। আর চটজলদি খাবার বাবানোর জন্য তো ডিমের বিপকল্প নেই। তাই ডিম ফ্রিজে মজুত থাকবে না তা এক কথায় অসম্ভব। কিন্তু সেই ডিম সঠিক নিয়মে রাথছেন তো!
কলকাতায় কোভিডে মৃত্যু সংখ্যা এবার ৫ হাজার ছাড়াল। এদিকে সংক্রমণেও শীর্ষে মহানগর। শুধু সবার উপরেই নয়, অন্যান্য় জেলার থেকে প্রায় ৩ গুন বেশি দৈনিক সংক্রমণ হচ্ছে কলকাতায়। টেক্কা দিয়েছে উত্তর ২৪ পরগণাকেও। যা রীতিমত আশঙ্কা বাড়িয়েছে। যদিও বাংলাব্যাপী মৃত্য়ু সংখ্য়া কমে এইমুহূর্তে ৩ জেলায় এসে দাঁড়িয়েছে। শনিবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী রাজ্যে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৬১ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের। দেখুন বাংলা তথা কলকাতার কোভিড ক্যানভাস।
বাংলায় দৈনিক কোভিড সংক্রমণ ক্রমশ বাড়ছে। আশঙ্কা বাড়িয়ে সংক্রমণে শীর্ষে কলকাতা। দ্বিতীয় উত্তর ২৪ পরগণা। পুজোর বাজারে শিকেয় মাস্ক, তাই মহামারি আইন নিয়ে বিক্রেতাদের নয়া ঘোষণা করেছেন কলকাতা পুরসভার মুখ্যপ্রশাসক ফিরহাদ হাকিম। তবে রাজ্যে মৃত্য়ু বেড়ে এবার ৭ জেলায়। শুক্রবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী রাজ্যে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ৭০৩ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। দেখুন বাংলা তথা কলকাতার কোভিড ক্যানভাস।
শারীরিক রোগ থেকে মানসিক রোগ অনেক বেশি জটিল। আর এই রোগের কাছেই অবলীলায় হার মেনে নিচ্ছেন অনেকেই । একটাই শব্দ মানসিক অবসাদ। এই শব্দটাই তিলে তিলে শেষ করছে একাধিক প্রাণ। কত শক্তিই রয়েছে এই ছোট্ট শব্দটার মধ্যে যে মানুষের প্রাণ নিয়ে নিচ্ছে নিঃশব্দেই। এই মহাসঙ্কট কালে একাকীত্ব,নিঃসঙ্গতা,সামাজিক বিচ্ছিন্নতা কুরে কুরে খাচ্ছে তরুণ প্রজন্মকে। বয়স্কদের তুলনায় তরুণ-তরুণীরা অনেক বেশি শিকার হচ্ছেন মানসিক অবসাদের। জানুন কেন।