দিল্লিতে ইতিমধ্যেই একজন গুরুতর করোনাভাইরাস রোগী সুস্থ হয়ে গিয়েছেন
তারপর থেকেই ভারতে করোনা প্রতিরোধে প্লাজমা থেরাপির আশার সঞ্চার করেছে
কিন্তু, প্রত্যাশার সেই বেলুন চুপসে দিল কেন্দ্রীয় সরকার
রক্তরস দিয়ে এই চিকিৎসায় 'জীবনের ঝুঁকি' রয়েছে বলে জানালো তারা
একটানা লকডাউনে সকলেরই নাজেহাল অবস্থা। যারা বাড়িতে বসে ঘরের কাজ করছেন তাদের এক সমস্যা আবার যারা বাড়িতে বসে অফিসের কাজ করছেন তাদের অন্য সমস্যা। করোনার প্রকোপ থেকে বাঁচতে বেশিরভাগ অফিসই কর্মীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোম-এর নির্দেশ দিয়েছেন। মহামারি রুখতেই এই প্রয়াস নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই কলকাতা সহ গোটা দেশে চালু হয়েছে ওয়ার্ক ফ্রম হোম। কিন্তু একটানা বাড়িতে বসে কাজ করলে শরীরের যেমন ক্ষতি তেমনই বড় বিপদ আসতে চলেছে আপনার সামনে। বাড়িতে কাজ করতে গিয়ে দৈনন্দিন তালিকা থেকে এগুলো বাদ পড়ছে না তো, তাহলেই আসতে চলেছে ভয়ঙ্কর সমস্যা। দেখে নিন একনজরে।
বারবার ছিটকে যেতে চাইতেন সংসারের চিরাচরিত ধারা থেকে। অভাব-দারিদ্র তাঁকে এতটাই নাড়া দিত যে তিনি আধ্যাত্মিক ভাবনায় নিজেকে নিমগ্ন করে দিতে চাইতেন। তাই কখনও পালিয়ে চলে আসতেন বারাণসীর ঘাটে তীর্থযাত্রীদের কলা বিক্রি করতে। আবার কখনও হাজির হতেন রামকৃষ্ণ মিশনের সন্যাসীদের ছত্রছায়া। সংসারকে বিদায় জানিয়ে শুরু করতে চাইতেন সন্ন্যাস জীবন। কিন্তু জীবন বোধহয় ইয়াল্লাপ্রজ্ঞাড়া সুব্বারাও-এর জন্য আলাদা কোনও কাহিনি লিখতে চেয়েছিল। দিতে চেয়েছিল এক ডেস্টিনি। তাই শতবাধা পেরিয়েও আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের ওষুধের দ্বারা চিকিৎসায় এক প্রাণপুরুষ হয়ে রয়েছেন তিনি। তাঁর ফেলে যাওয়া গবেষণায় আজ বিশ্বজুড়ে তৈরি হচ্ছে অত্যাধুনিক সব ওষুধ। এমনকী, করোনার ভ্যাকসিন আবিষ্কারেও হয়তো পথপ্রদর্শক হয়ে উঠতে পারে তাঁর গবেষণা। কিন্তু এহেন ভারতীয় সুব্বারাও-এর কথা ক'জন স্মরণে রেখেছেন এই সময়ে।