ভারতের প্রথম প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হয়েছিল একেবারে ভিন্ন ভাবে। অত্যন্ত উৎসাহ ও জাঁকজমকের সঙ্গে উদযাপন হয়েছিল। এর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল কয়েক সপ্তাহ আগে থেকে।
ভারত এবার ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করা হবে। এবারের প্যারেড বিশেষ হতে চলেছে কারণ প্যারেডে মোট ২৩টি ট্যাবলো দেখা যাবে, তাদের থিমও আলাদা হবে। যার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গও অংশগ্রহণ করবে এবং থিম থাকবে দুর্গাপুজা।
ভারতের মেয়ে শিশুদের সমর্থন ও বিভিন্ন সুযোগ দেওয়ার লক্ষ্যে পালিত হয় দিনটি। মহিলা ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রকের উদ্যোগে আয়োজন করা হয় এই বিশেষ দিন।
বলিরেখা ঢাকতে পার্লারে দিয়ে নানারকমের ট্রিটমেন্ট করলেও তা যেন সম্পূর্ণ দূর করা যায় না। কিন্তু খাওয়া-দাওয়ার মধ্যে সামান্য পরিবর্তন আনলেই এই বলিরেখার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
তিনি সেই বার্তায় জানান, 'শত্রু আমাদের থেকে মাত্র ৫০ গজ দূরে, আমরা প্রস্তুত এবং শত্রু পক্ষকে পরাজিত করার জন্য নির্দেশের অপেক্ষা করছি। আমি এক ইঞ্চিও পিছিয়ে যাব না এবং শেষ নিঃশ্বাস, শেষ বুলেট পর্যন্ত লড়াই করব।'
দেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকী ১২৬তম জন্মবার্ষিকী। আজকের দিনটি পরাক্রম দিবস হিসেবেও পালিত হয়। আজ রইল নেতাজির জীবন প্রসঙ্গে কয়টি অজানা কাহিনি। দেখে নিন এক ঝলকে।
সুভাষ চন্দ্র বসুর বিপ্লবী চিন্তাধারায় মুগ্ধ হয়ে বহু যুবক আজাদ হিন্দ ফৌজে যোগদান করেন। নেতাজির চিন্তা আজও লক্ষ লক্ষ মানুষকে অনুপ্রাণিত করে। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে তাঁর এই চির স্মরণীয় উক্তিগুলি না জানলেই নয়।
নেতাজি ১৮ আগস্ট, ১৯৪৫-সালে বিমান দুর্ঘটনায় এক তৃতীয়াংশ পুড়ে গিয়েছিলেন বলে ঘোষণা করা হয়েছিল। নেতাজির রাত ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে মৃত্যুর আগে কোমায় চলে গিয়েছিলেন বলেও দাবী করা হয়েছিল।
নেতাজি কন্যা অনিতা বলেছেন যে, ‘ডিএনএ পরীক্ষা নেতাজির রহস্যময় মৃত্যু সম্পর্কিত সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেবে। যা আজও জাপানের রেকঞ্জি মন্দিরে ’সুভাষ চন্দ্র বসুর ভষ্মের কলসি' নামে রাখা আছে।'
ভারতকে ব্রিটিশদের দাসত্ব থেকে মুক্ত করতে নেতাজি বহু আন্দোলন করেছিলেন। তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজ প্রতিষ্ঠা করেন। আসুন জেনে নিই দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধা নেতাজির জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ দিক ও উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো।