ডিমের কারী, ভুজিয়া, ওমলেট, পোঁচ তো অনেক খেয়েছেন, এবারে ট্রাই করুণ ডিম ভাপা। সর্ষে, পোস্ত, নারকেল দিয়ে খুব সহজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন এই রেসিপিটি।
বাংলায় বিশ্বর্কমা পুজোর শুভ দিনে দৈনিক কোভিড সংক্রমণ সামান্য কমলেও এখনও ৭০০ এর উপরেই রয়েছে।কোভিডে মৃত্যু ছুঁয়েছে এবার ৬ জেলায়, ফের মৃত্য়ুর তালিকায় উত্তরবঙ্গ।
কম বয়সে চুল পাকার সমস্যা এখন নতুন নয়। ২৫-এর গণ্ডি পার করতে না করতেই চুলে পাক ধরার ফলে বেজায় চিন্তার ভাঁজ অনেকের কপালে।
২০১৬ সালে হায়দরাবাদের CSIR সেন্টার ফর সেলুলার অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি, কেরল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ অ্যান্ড ওশান স্টাডিজ, লন্ডন ও জার্মানি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক যমজ সন্তানের কারণ জানতে কোডিনহি গ্রাম পরিদর্শন করেন।
কন্যাসংক্রান্তি মানে হিন্দু শাস্ত্রমতে আরও এক পূর্ণ দিন। আর এই দিনের পূর্ণতা আরও বৃদ্ধি পায় বিশ্বকর্মা পুজোর জন্য। সূর্য এই সময় সিংহ রাশি থেকে কন্যারাশিতে পদার্পণ করে। কন্যাসংক্রান্তিতে পূর্ণ কলা এবং মহা পূর্ণকলার সময়সীমা রয়েছে। বলা হয় এই সময় মেনে যারা কোনও মাঙ্গলিক কাজ করেন তাদের প্রার্থনা সফল হয়। তবে কন্যাসংক্রান্তিতে রাশির জাতকরা প্রভাবিত হন। কে কীভাবে প্রভাবিত হতে পারেন তার একটা সম্ভাব্য ছবি এখানে তুলে ধরা হয়েছে।
বিজেপি জানিয়েছেন ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে ৭ অক্টোবর পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জন্মদিন উপলক্ষ্যে 'সেবা ও সমর্পণ অভিযান উদযাপন' করা হবে।
চিনের সোশ্যাল মিডিয়ায় শোয়ার করা একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে চার বছরের একটি শিশুকে জোর করে তার বাবা-মায়ের থেকে আলাদ করা হচ্ছে। নিয়ে যাওয়া হচ্ছে আইসোলেশন ওয়ার্ডে।
বিশ্বকর্মা পুজো আসলে বিশ্বকর্মার জন্মদিন হিসাবে মনা করা হয়। বিশ্বকর্মাকে দেবশিল্পীও বলা হয়ে থাকে। দেশের একাধিক জায়গায় বিশ্বকর্মা পুজো পালিত হয়। প্রতি বছর ১৭ সেপ্টেম্বর দিনটি বিশ্বকর্মা পুজো হয়। বিশ্বকর্মা ঠাকুরকেই প্রথম ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে মনে করা হয়। সেই করণেই কারখানায় এই পুজো হয়ে থাকে। মনে করা হয়ে সত্য যুগে স্বর্গের সৃষ্টি করে ছিলেন তিনি। ত্রেতা যুগে তিনি লঙ্কার সৃষ্টি করেছিলেন।
কথিত আছে ব্রহ্মা বিশ্ব জগতের দায়িত্ব বিশ্বকর্মার হাতে অর্পণ করেছিলেন। এই কারণে তিনি দেবশিল্পী নামে পরিচিত। পুরান মতে প্রাচীনকালে দেব-দেবতা থেকে শুরু করে রাজ-রাজা এবং বড় বড় ধনবানদের যে রাজপ্রাসাদ এবং অট্টালিকা নির্মাণ হত তার সবই করতেন বিশ্বকর্মা।
কোভিডহীন জ্বরে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। পুরুলিয়ায়ও ছড়িয়েছে জ্বরের আতঙ্ক। সেখানে হাসপাতালে ভর্তি ২৩০ থেকে ২৩৫ জন শিশু। আবহাওয়ার কারণেই এমনটা হচ্ছে বলে মত চিকিৎকের। জ্বর, সর্দি এবং কাশি নিয়েই শিশুরা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। এমনটাই জানালেন হাসপাতালের চিকিৎসক। সূত্রের খবর, জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসুস্থ শিশুদের চিকিৎসা করাতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সদর হাসপাতালে ।