ছরের শেষে আর শীতের এই মরশুমে এমনিতেই দুরপাল্লার ট্রেনের ওপর ভিড় বাড়তে থাকে। সেই কারণে চাপ কমাতেই এই ট্রেনগুলি চালান হবে। বাংঙালির প্রিয় পর্যটনকেন্দ্র পুরী ও দার্জিলিং-এর যাত্রীদের কথা মাথায় রেখেই ট্রেনগুলি চালান হবে বলেও মনে করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন 'ভগবান বিশ্বেশ্বরের আশীর্বাদ, এটি একটি অতিপ্রাকৃত শক্তি। আমরা এখানে আসার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের অন্তর আত্মা জাগ্রত হয়ে যায়। '
আপনি যদি শীতকালে বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন, তাহলে কী কী জিনিস সঙ্গে নিতে হবে, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুর্শিদাবাদ সফরকে ঘিরে নয়া দিগন্ত খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে পর্যটন ব্যবসায়। পর্যটকদের আকর্ষণ বৃদ্ধি করতে 'ওয়াসেফ মঞ্জিল' অর্থাৎ নিউ প্যালেসকে হেরিটেজ হোটেল ও মিউজিয়াম রুপে গড়ে তোলার পরিকল্পনা আগাম গ্রহণ করল রাজ্য পর্যটন দপ্তর।
ঘূর্ণীঝড় জাওয়াদের জেরে বাতিল হতে পারে বিমান। পাশপাশি ঘূর্ণীঝড়ের আশঙ্কায় এদিন ফের বাতিল করা হয়েছে আরও ৩৬টি ট্রেন।
ডিসেম্বরের শুরু থেকে খুলে গেল অযোধ্যা পাহাড় তথা রাজ্যের অন্যতম আকর্ষণীয় জায়গা বামনী ফলস। এদিকে বামনি ফলস চালু হতেই বাজার বসানো নিয়ে স্থানীয় আদিবাসী এবং দোকানিদের মধ্য শুরু হয়েছে গোষ্ঠী-দ্বন্দ্ব, যার জেরে বেশ চাপে স্থানীয় প্রশাসন সহ বন দফতর।
আগামী ৪ ডিসেম্বর অর্থাৎ শনিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেরাদুনের জন্য এগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। যার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দিল্লি দেরহাদুন এক্সপ্রেসওয়ে (Delhi Dehradun expressway) আর্থনৈতি করিডোর। যা ভ্রমণের সময় অনেকটাই কমিয়ে দেব। এটি হবে এশিয়ার বৃহত্ততম বন্যপ্রানী চলাচলের করিরোড (Asias largest wildlife elevated corridor)। এই প্রকল্পগুলির মধ্যেই থাকবে চারধাম যাত্রাপথ আরও সুগম করে তোলা। থাকবে একটি জলবিদ্যুৎ প্রকল্প ও একটি রাজ্যস্তরে যাদুঘর স্থাপনের প্রকল্পও।
হ্যান্ডবুক সম্পাদনা করার ফলে জেলার বুদ্ধিজীবী থেকে শুরু করে, কলেজ -বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া, রাজনীতিবিদ সকলের মধ্যে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।সচিত্র এবং ঐতিহাসিক তথ্য সমৃদ্ধ ওই বই টি উচ্ছ্বসিত জেলার জেলা শাসক শরদ কুমার দ্বিবেদীও ।
সুন্দরবন বেড়াতে এসেও অনেকেই বাঘের দেখা না পেয়ে মন খারাপ করে ফিরে যান। কিন্তু এবার শুরুতেই কপাল ফিরেছে পর্যটকদের।
এই রেল পরিষেবা চালু হলে যেমন একদিকে কৃষকরা লাভবান হবেন, তেমন অন্যদিকে দুই রাজ্য অর্থনৈতিক দিক দিয়েও উন্নত হবে বলে আশাবাদী রেলের আধিকারিকরা।