গত পাঁচ বছর ধরে এই দ্বীপের তন্ন তন্ন করে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল ইন্দোনেশিয়ার একদল মৎজীবী। অবশেষে তারা সেই গুপ্তধমনের সন্ধান পেয়েছে
ট্রেভি- ইতালির অন্যতম দর্শনীয় স্থান। পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু প্রাচীন এই ঝরনা। এই ঝরনার শিল্প ও শৈলী প্রাচীনকাল থেকে এখনও পর্যন্ত আকর্ষণ করে যাচ্ছে ভ্রমনার্থীদের।
শীতের দাপটে নয়, খানিক আবহাওয়া কাবুতে এলেই বরফের খোঁজে ঘর ছাড়া অনেক পর্যটক। আর হাতের কাছে ফেব্রুয়ারি -মার্চে বরফ পতন মানেই উত্তর সিকিম। ঘোরার তালিকাতে এবার থাকুক লাচুং।
শীতের ভ্রমণ তালিকাতে কোন কোন জায়গা রাখা যায়, আগে থেকেই একাধিক প্ল্যানিং করা থাকলেও শেষ মুহূর্তে পাল্টে যায় সবটাই। অনেকেই আছেন যাঁরা বারে বারে পাহাড়ে গিয়েছেন, কিন্তু বরফ পড়ার সাক্ষী থাকেননি তাঁরা। এবার সেই তালিকাতে নাম লেখাতে আগে থেকেই জেনে পরিকল্পনা করুন কোথায় মিলবে বরফ...
দক্ষিণ শাখার রেলওয়ে বিভাগের অন্তর্গত যে সব ট্রেনগুলো কেরালার মধ্যে চলবে এবং তামিলনাডু যাবে সেগুলোতে রিল্যাক্সেশনের ব্যবস্থা থাকবে। দূরের জার্নির জন্য রিজার্ভভেশন অত্যাবশ্যক।
প্রতি বছর বহু সংখ্যক মানুষ লাদাখে ঘুরতে যান। এই লাদাখেই রয়েছে বিশ্বের অন্যতম পরিষ্কার লেক প্যাংগং লেক। সেখানকার স্বচ্ছ জল নজরকাড়ে পর্যটকদের। এই প্যাংগং লেক সংলগ্ন এলাকা পরিষ্কার রাখার বার্তা। ভিডিও বার্তা দিলেন লাদাখ টুরিস্ট পুলিশের এক আধিকারিক। প্লাস্টিকজাত দ্রব্য সেখানে না ফেলার আর্জি জানালেন তিনি। পাশাপাশি তিনি এও জানান অনেকেই সেখানে গিয়ে প্লাস্টিকজাত দ্রব্য ফেলে ওই জায়গা দূষিত করেন। তাই লাদাখের স্বচ্ছ্বতা বজায় রাখতে এই বিশেষ বার্তা তিনি দেন।
মনামী ঘোষ, বরাবরই ঘুরতে যেতে বেশ পছন্দ করেন তিনি। মাঝে করোনার জেরে বেশ কিছুদিন ছিলেন ঘরে বন্দি, তবে কাজও করেছেন তিনি প্রচুর। রিয়ালিটি শো থেকে শুরু করে ওয়েব সিরিজ, সবেতেই ছিল তাঁর নজর কাড়া উপস্থাপনা, এবার তিনি লাদাখ সফরেও ঝড় তুললেন।
উলু ট্রাভেল এই অভিনব যাত্রা শুরু করেছে। সংস্থার ম্যানেজার কেনেথ কং জানিয়েছেন, এই ব্যবসা শুরুর তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট দেখেছিলেন, যা তাঁকে উৎসাহীত করেছিল।
শুক্লা চতুর্দশী তিথিতে মা তারার আবির্ভাব দিবস। মঙ্গলবার মা তারার আবির্ভাব দিবসে তারাপীঠে বিশেষ পুজো। মা তারাকে গর্ভগৃহ থেকে বিশ্রাম খানায় নিয়ে যাওয়া হয়। মা‐কে স্নান করানোর পর রাজবেশে সাজানো হয়। সেখানে মায়ের শীতল আরতি হয়। বিরাম খানায় সারাদিন ধরে চলবে পুজো। এই দিনে মা‐কে ভোগ দেওয়া হয়না, সেবাইতরাও উপবাসে থাকেন। এদিন সকাল থেকেই তারাপীঠ মন্দিরে দর্শনার্থীদের ভিড়। কথিত আছে, শারদীয় চর্তুদর্শীতেই বশিষ্ঠ মুনি সাধনার মাধ্যেমে মা তারাকে দেখতে পান। সেই স্বপ্নে দেখা মূর্তি দীর্ঘকাল শ্মশানের শ্বেত শেমূলের গাছের মাটির নিচে ছিল।পরে বনিক জয় দত্ত সদাগর সেই মূর্তি তুলে মা কে মূল মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করেন। তাই এই দিনটি তাই মা তারার আবির্ভাব দিবস হিসাবে পালিত হয়।
পুজোর মরসুম শেষ, এবার একের পর এক ছুটি নিয়ে বেরিয়ে পড়ার প্ল্যানে গা ভাসিয়েছেন অনেকেই। কোথায় যাবেন ভাবছেন! পাহাড় ভালোবাসেন অথচ কাছে পিছে নয়, সামান্য দূরে কোথাও যাওয়ার প্ল্যান করছেন, তবে এবার আপনাদের ডেস্টিনেশন হতেই পারে নৈনিতাল।