সংক্ষিপ্ত
- হলদিয়ার সঙ্গে কলকাতার জল পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
- আমফান ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষত আজও স্পষ্ট হলদিয়ার কুকড়াহাটির জেটি
- ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে পাঁচ টন ওজনের জেটি প্রায় সম্পূর্ণ জলের তলায়
- উল্লেখ্য়, শীঘ্রই রাজ্য সরকারের নির্দেশে ফেরি সার্ভিস চালু করার কথা
সঞ্জীব দুবে-পূর্ব মেদিনীপুরঃ- হলদিয়ার সঙ্গে কলকাতার জল পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। আমফান ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষত আজও স্পষ্ট হলদিয়ার কুকড়াহাটির জেটি। পূর্ব মেদিনীপুরের সঙ্গে কলকাতা, দক্ষিণ ২৪ পরগনার নদী পথে যোগাযোগ হলদিয়ার কুকড়াহাটি একমাত্র নদী পথ। জানা গেছে, দু থেকে তিন সপ্তাহ সময় লাগবে এই জেটি সম্পূর্ণ করে তুলতে। শীঘ্রই রাজ্য সরকারের নির্দেশে ফেরি সার্ভিস চালু করার কথা।
আরও পড়ুন, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যাঙ্ক ডাকাতির কিনারা, পুলিশের জালে জেল পালানো আসামী-সহ চার
আমফান ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে চার থেকে ৫ টন ওজনের জেটি প্রায় সম্পূর্ণ জলের তলায়। ভেসেলে বার লঞ্চে উঠতে গেলে যেটির শেষ মাথায় থাকে পল্টন। অর্থাৎ যাত্রীরা যেখানে গিয়ে দাঁড়ায় লঞ্চে ওঠার জন্য বা লঞ্চ থেকে নামার সময় পাটা পল্টনেই নামতে হয়। সেই পল্টন এখন নদীগর্ভে। এই কুকড়াহাটি থেকে রায়চক, ডায়মন্ডহারবার প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার মানুষ যাতায়াত করে এই নদীপথে। আমফান ঘূর্ণিঝড়ের পরে পনের দিন কেটে গেলেও এখনও জেটি মেরামতের কাজ শুরু হয়নি। তবে হলদিয়া ডেভেলপমেন্ট অথরিটি ইঞ্জিনিয়াররা পরিদর্শন করে গিয়েছেন। জানা গেছে, দু থেকে তিন সপ্তাহ সময় লাগবে এই জেটি সম্পূর্ণ করে তুলতে।
আরও পড়ুন, শনিবারেও বেসরকারি বাস সেভাবে রাস্তায় নামেনি, চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা
অপরদিকে রাজ্য সরকারের নির্দেশে ফেরি সার্ভিস চালু করার কথা। আমফান ঘূর্ণিঝড়ের গতির তীব্রতা কতটা ছিল তা কুকড়াহাটি জেটি দেখলেই বোঝা যায়। সেদিনের আতঙ্কের স্মৃতি আজও মনে পড়ে এলাকাবাসীর। এখন দেখার হলদিয়া ডেভেলপমেন্ট অথরিটি কবে সারিয়ে তোলে এই কুকড়াহাটি জেটি। কবেই বা স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে সাধারণ মানুষ আবার যাতায়াত করতে পারবে কুকড়াহাটি জেটি দিয়ে। এখন সেটাই সময়ের অপেক্ষা।
পিটিএসে নতুন করে আক্রান্ত আরও ৮, করোনা মুক্ত হয়ে কাজে ফিরলেন ১০০ পুলিশ কর্মী
বাংলাদেশ ফেরৎ ২ যাত্রী করোনা পজিটিভ, কোয়ারান্টিনের পর আক্রান্ত হওয়ায় চিন্তায় স্বাস্থ্য দফতর
কলকাতা মেডিক্যালের ছাদের কার্নিশে বসে করোনা রোগী, সামলাতে গিয়ে নাজেহাল কর্তৃপক্ষ
করোনা মোকাবিলায় বড়সড় উদ্য়োগ, পরিষেবা বাড়াতে ৫০০ ডাক্তার-নার্স নিচ্ছে রাজ্য