সংক্ষিপ্ত

  • হায়দরাবাদ গণধর্ষণ কাণ্ডের অভিযুক্তদের মৃত্যু এনকাউন্টারে 
  • এনকাউন্টারের ঘটনায় দেশে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে
  • হায়দরাবাদ কাণ্ডের পর দেশের আইন ব্যবস্থায় পরিবর্তন চাইছেন গম্ভীর
  • একমাসের মধ্যে শুনানি শেষ করে দিতে হবে সাজা, দাবি গৌতমের

শুক্রবার সকালে একটা খবর ভারতে চাঞ্চল্য তৈরি করেছে। দিন দশের আগে হায়দরাবাদের এক পশু চিকিত্সককে ধর্ষণ করে পুড়িয়ে মারা হয়। ঘটনায় গোটা দেশ উত্তাল হয়ে উঠেছে। চার অভিযুক্তকে গ্রফতার করে তদন্ত শুরু করেছিল হায়দরাবাদ পুলিশ। শুক্রবার ভোরে ঘটনার পুণনির্মান করতে সেই চান অভিযুক্তকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ঘটনাস্থলে। কিন্তু পুলিশ জানিয়েছে, সেই সময়ই বন্ধুক ছিনিয়ে নিয়ে পালানোর চেষ্টা করে অভিযুক্তরা। পুলিশের এনকাউন্টারে প্রাণ যায় তাদের। এই ঘটনার পর থেকে দেশের একটা বড় অংশের মানুষ মনে করছেন যা হয়েছে ঠিক হয়েছে। আবার আরও একটা অংশের মানুষ পুলিশের ভূমিকায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। 

আরও পড়ুন - হায়দরাবাদ পুলিশকে কুর্নিশ সাইনা-হরভজনের, প্রশ্ন তুললেন জোয়ালা

গোটা ঘটনা দেখে দেশের প্রাক্তন ক্রিকেটার ও বর্তমানে পূর্ব দিল্লির বিজেপি সাংসাদ গৌতম গম্ভীর দেশের আইন ব্যবস্থায় কিছু পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছেন। সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দাওয়া এক ইন্টারভিউতে গৌতি জানিয়েছেন, দেশের আইন ব্যবস্থায় কিছু পরির্তনের প্রয়োজন। এই সব ক্ষেত্রে ফাস্ট ট্র্যাক আদালতের বিচারকেই চুড়ান্ত বিচার হিসেবে ধরে নিতে হবে। সেখানে ফাঁসির সাজা দেওয়া হলে তার ওপর আবেদনের অনুমতি আর দেওয়া ঠিক নয়। গোটা প্রক্রিয়াটা এক মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। একমাসের মধ্যেই দিকে হবে ফাঁসি।’ এমনই দাবি করছেন গৌতম। নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টেও এমনই কথা তুলে ধরেছেন তিনি। সমাজের কাছে আবেদ করছেন রাষ্ট্রপতির কাছে দরবাদ করার জন্য। 

 

 

আরও পড়ুন - বুমরাকে ‘শিশু’ কটাক্ষ, নাম না করে আব্দুল রাজ্জাককে নিয়ে মসকরা ইরফান পাঠানের

হায়দরাবাদ পুলিশের নেওয়া এনকাউন্টারের সিদ্ধান্তকে সঠিক বলেই মন্তব্য করেছেন দেশের আরেক ক্রীড়া নক্ষত্র অলিম্পিয়ান সুশীল কুমার। তিনিও সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া ইন্টারভিউতে জানিয়েছেন, ‘ আমি পুলিশকে কুর্নিশ জানাতে চাই। পুলিস দারুণ কাজ করেছে। এই ধরনের কেসের দ্রুত নিস্পত্তি করতে হবে। যা হয়েছে সেটাই সঠিক হয়েছে। সাবই সেটাই বলছেন। আর আমিও তেমনটাই মনে করি।’

আরও পড়ুন - আইপিএল দলের মালিক হতে চলেছেন গৌতম গম্ভীর, বোর্ডের সবুজ সংকেতের অপেক্ষা