এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক সিরিজ বন্ধ। বিসিসিআই-এর পক্ষ থেকে সিরিজ শুরু করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। তবে মাঝেমধ্যে দ্বিপাক্ষিক সিরিজের কথা বলছে পিসিবি।
ক্রিকেটে ভারত-পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক সিরিজ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকলেও, অন্য খেলাগুলিতে সেরকম কোনও বাধা নেই। ভারতীয় দল পাকিস্তান সফরে যাচ্ছে, পাকিস্তান দলও ভারতে আসছে।
পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রকের দাবি ছিল যে, ২০২৩ সালে দুটি ‘নিষিদ্ধ’ জঙ্গি সংগঠনের ২ জন জঙ্গিকে হত্যার পেছনে ভারতের গোয়েন্দাদের হাত রয়েছে। সেই তথ্যকে স্পষ্ট ভাষায় ‘ভুয়ো দোষারোপ’ বলে উড়িয়ে দিল ভারতের বিদেশ মন্ত্রক।
এক দশকেরও বেশি সময় ভারত-পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক সিরিজ হয়নি। অদূর ভবিষ্যতে ভারত-পাকিস্তান সিরিজ শুরু হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। সরকারের অনুমতি ছাড়া সিরিজ সম্ভব নয়।
২০১৯ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের সীমানার ভেতরে পড়ে গিয়েছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর উইং কমান্ডার অভিনন্দন বর্তমান। সেই টানটান উত্তেজক পরিস্থিতির মধ্যে মোদী সরকারের ভূমিকা কী ছিল?
ওডিআই বিশ্বকাপে শেষবার ভারত-পাকিস্তানের লড়াই দেখা গিয়েছে। এরপর ফের সূর্যকুমার যাদব-শাহিন শাহ আফ্রিদিদের লড়াই দেখা যাবে টি-২০ বিশ্বকাপে।
কথায় বলে, ভালোবাসার ক্ষমতার কোনও সীমা নেই। তাই, দেশের সীমানা তার কাছে তুচ্ছ। দেশ যদি শত্রুপক্ষও হয়, তাহলেও ভালোবেসে তাকে বেঁধে নেওয়া যায় আত্মীয়তার বাঁধনে। যেমন করে দেখালেন কলকাতার যুবক।
ওডিআই বিশ্বকাপে টানা ১০ ম্যাচ জেতার পর ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে গিয়েছে ভারত। এতেই নিজেদের সাফল্যের আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান।
ওডিআই বিশ্বকাপে ভারতীয় দলের সাফল্য মেনে নিতে পারছে না পাকিস্তান। মাঠের বাইরে বিসিসিআই-এর অনৈতিক কার্যকলাপের জন্যই ভারতীয় দল জয় পাচ্ছে বলে দাবি পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটারদের একাংশের।
ওডিআই বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে চর্চা অব্যাহত। ভারতের বিরুদ্ধে ফের হারের পর থেকেই নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামের দর্শকদের আচরণ নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে পাকিস্তান শিবির।