কালী পুজোর উদ্যক্তাদের কথায় দুর্গা পুজো বাঙালির শ্রষ্ঠ উৎসব। কিন্তু কালী পুজো বা দীপাবলিও বাঙালির প্রাণের উৎসব। এই সময় গোটা রাজ্য মেতে ওঠে আলোর উৎসব।
জ্যোতিষ অনুযায়ী কালীপুজোর দিন কয়েকটা কাজ করলে দারুণ উপকার পাওয়া যায়। ঘুরে যায় ভাগ্যের চাকা।
কালীপুজোয় মা কালীর পুজো করলে সকল দুঃখ ও দুর্দশা থেকে মুক্তি মেলে। এছাড়া আধ্যাত্মিক শক্তিও লাভ হয়। বলা হয় এই পুজোতে শুধুমাত্র এই একটি নিয়ম পালন করলেই জীবনের সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়-
কথায় আছে বাঙালির ১২ মাসে ১৩ পার্বন। বিভিন্ন মন্দির ও পীঠস্থানে মা কালী এই নতুন রূপে পুজিত হন। তিথি অনুসারে ৮ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার পড়েছে ২০২৪ সালের রটন্তী কালী পুজো।
রবিবার রাতে নিউ মার্কেট এলাকায় রানি রাসমনি রোডে হামলার ঘটনাটি ঘটেছে। গোলমাল থামাতে গেলে কালীপুজো কমিটির কয়েকজন সদস্য মদ্যপ অবস্থায় পুলিশকর্মীদের মারধর করে বলে অভিযোগ।
‘পরিবেশ-বান্ধব বাজি’ নিয়ে প্রচার এবং সচেতনতার জলাঞ্জলি। কালীপুজোর রাতে কলকাতা শহরে অবাধে দেখা গেল মানুষের জ্ঞানশূন্যতার ছবি।
দেবী দুর্গার হাতেও এই অস্ত্রটি দেখা যায়। অধিকাংশ শক্তি মূর্তির হাতেই প্রধান অস্ত্র হিসেবে থাকে খড়গ। এই অস্ত্রের সঙ্গে শক্তির যোগ যে নিবিড়, একথা বলাই বাহুল্য।
সদ্য স্বামীকে হারিয়ে অকূল পাথারে পড়ে গিয়েছিলেন এক তরুণী মা। ছেলেমেয়েদের অন্ন সংস্থান করার পথ খুঁজতে খুঁজতেই তিনি হয়ে উঠলেন বাঙালির ‘বুড়িমা’।
পুজোর দিনটি যেন রাজকুমারীর বিয়ের দিন। কালীপুজোর দিন সাতসকালে সম্পন্ন হয়ে যায় অধিবাস, নান্নিমুখ। তবুও কেন মা-কে ডাকা হয় ‘মহিষখাগী’ নামে?
সন্ধে হলেই ঘুটঘুটে অন্ধকার, প্রাণঘাতী জীবজন্তুর আনাগোনা, জনমানবশূন্য ঘোর জঙ্গলের ভেতরে উড়নচণ্ডীর মতো ঘুরে বেড়াতেন মা কালী। এখনও মন্দিরের চারপাশে শোনা যায় ঘুঙুরের আওয়াজ।