২০২৪ সালেও ভারতে গায়ের রং, লিঙ্গ, ধর্ম, জাত নিয়ে হিংসা, হানাহানি, হত্যাকাণ্ড ঘটে চলেছে। 'নতুন ভারত' একের পর এক নৃশংস অপরাধের সাক্ষী থাকছে।

পাকিস্তানের তালিবান গোষ্ঠী এর আগেই দেশের মানুষের দাড়ি কাটা নিয়ে সতর্ক করেছিল। এবার সরাসরি নৃশংসভাবে খুন করা হল ৬ জন নাপিতকে। 

ভারত-কানাডার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের টানাপড়েনকে আরও একটু উস্কে দিয়ে মৃত্যু হল এক খলিস্তানপন্থী গ্যাংস্টারের।

মার্কিন সেনাবাহিনীর কাউন্টার টেররিজম দলের হাতেই নিহত হয়েছেন ওই দুধর্ষ জঙ্গি নেতা। এমনকী এই আইসিস নেতা বিশ্বের অন্যতম মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসীদের তালিকাতেও ছিল সবার উপরে। 

উত্তর-পশ্চিম সিরিয়ায় (North-West Syria) মার্কিন সেনার (US Army) সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে খতম আইএসআইএস (ISIS) প্রধান আবু ইব্রাহিম আল-হাশিমি আল-কুরায়শি (Abu Ibrahim al-Hashimi al-Qurayshi)। টুইট করে জানালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। 
 

কংগ্রেসের রাজ্য ইউনিটের পক্ষ থেকে প্রধান নানা পাটোলে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয়ে এই চিঠিটি পাঠিয়েছেন। চিঠিতে তিনি বলেছেন গান্ধী হত্যাকারীকে নায়ক হিসেবে দেখান হয়েছে। যা গোটা দেশের কাছেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাই কংগ্রেস এই ছবির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন জানিয়েছে। অন্যদিকে এনসিপি নেতা অমিত কোহলে এই ছবিতে অভিনয় করেছেন।

ওই জঙ্গিকে বাবর নামে চিহ্নিত করা হয়েছে। সে জইশ ই মহম্মদের সক্রিয় সদস্য বলে জানা গিয়েছে।

মোহম্মদ খোরাসানি টিটিপি-র মুখপাত্র হিসেবেই  কাজ করেছে। খালিদ বান্টি নামে পরিচিত ছিল সে। প্রাক্তন মুখপাত্র শহিদুল্লাহ শহিদের স্থানে তাঁকে বসানো হয়েছিল। সূত্রের খবর মিরানশাহতে একটি সন্ত্রাসবাদী হাব চালাচ্ছিল। কিন্তু পাকিস্তান সেনা বাহিনীর তল্লাশি অভিযানের কারণে পাকিস্তান ছেড়ে আফগানিস্তান পালিয়ে যায়। 

জঙ্গিদের আত্মসমর্পণ করতে বলা হলে, তারা গুলি চালায়, এর পালটা দেয় সেনাও। শুরু হয় এনকাউন্টার। 

পর্বতচূড়ায় অবস্থিত পাক শহর মুরিতে তুষারপাতের কারণে গাড়িতে আটকে পড়েছিলেন অনেকেই। সেখানেই তাঁদের মৃত্যু হয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজ শুরু করে পাক সেনা।