বৃহস্পতিবার কৃষক ইউনিয়ন ও কেন্দ্রের মধ্যে তৃতীয় দফার আলোচনা হয়েছে। যদিও তার আগেই এই ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
দিল্লির ঘটনার প্রতিবাদে বাংলার একাধিক জায়গায় বিক্ষোভ অবরোধ চালাচ্ছে তৃণমূল। জ্বালানো হয়েছে টায়ারও।
রবিবার বিকেলে মণিপুরের জাতিদাঙ্গা, নারী নির্যাতন এবং চলমান অচলাবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
গত কয়েকমাস ধরে কুস্তিগীরদের আন্দোলন ঘিরে সরগরম ছিল সারা দেশ। গত মাসে দেশজুড়ে আন্দোলন হয়েছে। তবে এখন আর রাস্তায় নেমে আন্দোলন করছেন না কুস্তিগীররা। তাঁরা রিংয়ে ফিরছেন।
দিল্লি পুলিশ জোর করে যন্তর মন্তর থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর আর অবস্থানে বসেননি কুস্তিগীররা। কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে ন্যায়বিচারের আশ্বাস পাওয়ার পর আপাতত আন্দোলন স্থগিত রেখেছেন তাঁরা।
যন্তর মন্তরে কয়েক সপ্তাহ ধরে চলছে কুস্তিগীরদের আন্দোলন। এই আন্দোলন কবে শেষ হবে, সেটা জানা যায়নি। তবে এই আন্দোলন যে সহজে থামছে না, সেটা স্পষ্ট করে দিয়েছেন কুস্তিগীররা।
বকেয়া মহার্ঘভাতার দাবিতে সরকারি কর্মীদের লড়াই শনিবার ১০০ তম দিনে পড়ে। এই ১০০ দিনে নানা ওঠাপড়ার মধ্য দিয়ে গিয়েছে এই আন্দোলনের। লড়াইয়ের ১০০ তম দিনে শহরের রাস্তায় মহামিছিল করলেন সরকারি কর্মীরা।
২০১৪ সালের ৩ অক্টোবর থেকে শুরু হয় এই কর্মসূচী। কর্মসূচি, নারী, যুবক এবং কৃষকদের মতো একাধিক সামাজিক গোষ্ঠীকে সম্বোধন করে সরকারের নাগরিক-আউটরিচ কর্মসূচির একটি মূল স্তম্ভ হয়ে উঠেছে এবং সম্প্রদায়ের কর্মকাণ্ডকে উৎসাহিত করেছে।
দিল্লির যন্তর মন্তরে রবিবার থেকে চলা কুস্তিগীরদের আন্দোলনে প্রাথমিক জয় এল। প্রথমে ব্রিজভূষণ শরণ সিংয়ের বিরুদ্ধে এফআইআর করতে রাজি না হলেও, শেষপর্যন্ত মত বদল করল দিল্লি পুলিশ।
বুধবার থেকে দুই দিনের কেন্দ্র বিরোধী ধর্না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতায় হবে ধর্না আন্দোলন। পাল্টা দিল্লিতে প্রতিবাদ জানাবে তৃণমূল সাংসদরা।