আপনাকে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে যে শীতের পরে যখন গ্রীষ্মকাল আসে, তখন সর্দি, কাশি, সর্দি এবং ফ্লুর ঝুঁকি বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে আপনার সতর্ক হওয়া খুবই জরুরি
আদা পাক খুবই উপকারী এবং অনেক সমস্যা দূর করে। এটি খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং ক্ষুধা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া সর্দি, কাশি ছাড়াও এই বরফি গলা ব্যথার মতো সমস্যা দূর করতেও খুব ভালো কাজ করে।
ভারতে প্রাচীনকাল থেকেই লবঙ্গের ব্যবহার করা হয়। এটি আয়ুর্বেদে এটি ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত পেটব্যাথা, হজমের সমস্যা, সর্দিকাশির সমস্যা সমাধানে ব্যবহার করা হয়।
গুড় আর আদার তৈরি ক্যান্ড তৈরি করে নিন। এটির কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
নতুন করে এই মারাত্মক কাশির রোগ ফিরে আসা নিয়েই এখন আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে গোটা ব্রিটেন।
এই সময় ব্যাক্টিরিয়াল ইনফেকশন বা অ্যালার্জির কারণে কাশির সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। এবার সমস্যা সমাধানে কড়া কড়া ওষুধ নয়, ঘরোয়া উপায় মেনে চলুন।
পুজোয় ঠাকুর দেখতে ঘাম ঝরবে। রোদে বের হলে ঠান্ডা পানীয় বা আইসক্রিম তো মাস্ট। আর সেখান থেকেই যত উৎপাত। এতে গলা ব্যথা, কাশি হতে পারে।
ভাইরাল জ্বরে আক্রান্ত হলে স্নান করা উচিত কি না তা নিয়ে অনেকেই বিভ্রান্তিতে থাকেন। কেউ কেউ মনে করেন জ্বরের সময় স্নান করা ঠিক নয়। এটি শরীরের তাপমাত্রার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। আবার কেউ কেউ জ্বরের সময় স্নান করাকে উপযুক্ত মনে করেন।
বর্ষাকালে বেশ কিছু সহজ ঘরেয়া প্রতিকার হয়েছে। যা শ্বাসযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে আর সংক্রমণ মুক্ত রাখতে বিশেষভাবে উপযোগী।
সর্দি-কাশি ধীরে ধীরে ভাইরালে পরিণত হয় এবং এই সময়ে শিশুরা জ্বরে আক্রান্ত হয়। স্বাস্থ্য খারাপ হলে ডাক্তারের কাছে যাওয়াই ভালো, তবে কিছু ঘরোয়া প্রতিকার দিয়েও শিশুদের চিকিৎসা করতে পারেন।