গুয়াম প্রশান্ত মহাসাগরে চিনের কাছে অবস্থিত একটি দ্বীপ। এখানে আমেরিকার একটি সামরিক ঘাঁটি রয়েছে এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত কেন্দ্র। এই প্রথম আমেরিকা চিনের কাছাকাছি ARRW বা হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা করল।
এই ক্ষেপণাস্ত্র ফ্লাইট পরীক্ষাগুলি দেশীয়ভাবে উন্নত আরএফ সিকার, লঞ্চার, মাল্টি-ফাংশন রাডার এবং কমান্ড, নিয়ন্ত্রণ এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার পরীক্ষা সহ ক্ষেপণাস্ত্র সম্পর্কিত সম্পূর্ণ অস্ত্র ব্যবস্থার কার্যকারিতা যাচাই করেছে।
প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ইসরায়েলের বিপজ্জনক স্পাইক এনএলওএস অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল ভারতকে দেওয়া হয়েছে। শিগগিরই বিমানবাহিনীও এটি পরীক্ষা করবে।
অগ্নি প্রাইম ক্ষেপণাস্ত্রের তিনটি সফল পরীক্ষা চালানোর পর এটিই প্রথম প্রি-ইন্ডাকশন নাইট লঞ্চ। এই সংস্করণটি বেশ সঠিক এবং মারাত্মক। রাডার, টেলিমেট্রি এবং ইলেক্ট্রো-অপটিক্যাল ট্র্যাকিং সিস্টেমের মতো
ক্ষেপণাস্ত্রটি Su-30 MKI যুদ্ধবিমান থেকে নিক্ষেপ করা হয়েছিল এবং এটি বঙ্গোপসাগরে নিখুঁতভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছিল। আধিকারিক জানান, এটি ক্ষেপণাস্ত্রের এয়ার-লঞ্চ সংস্করণের জাহাজ-বিরোধী সংস্করণের একটি পরীক্ষা।
জানুয়ারি মাসে ডিআরডিও এই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালায়। দেশীয়ভাবে তৈরি অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইলটির ওজন কম এবং এটি বহনযোগ্য লঞ্চার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়। পরীক্ষার সময়, ক্ষেপণাস্ত্রটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করে এবং এটি ধ্বংস করে।
মেরিন ট্রাফিককে উদ্ধৃত করে জাতীয় সংবাদমাধ্যমগুলি জানিয়েছে, চিনা গুপ্তচর জাহাজ ইউয়ান ওয়াং VI ভারত মহাসাগর অতিক্রম করেছে এবং বর্তমানে বালি উপকূলের কাছাকাছি রয়েছে।
কঠিন জ্বালানীযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষার সময় সমস্ত নির্ধারিত প্যারামিটারগুলি পেরিয়ে গিয়েছে। আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ক্ষেপণাস্ত্রটির পুরো পথ পর্যবেক্ষণ করেছে বিশেষ রাডার। এছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় টেলিমিটারিং সরঞ্জাম রাখা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সিউলের জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফ এক বিবৃতি প্রকাশ করে জানান, উত্তর কোরিয়া পূর্ব সাগরে একটি অজ্ঞাত ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। জাপান সাগরে এই পরীক্ষা হয়।
আগেই জানা গিয়েছিল 'তেজস'এ জুড়ছে 'অস্ত্র'
এক জন্য প্রাথমিক পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষ
এবার অস্ত্রের তেজসে চড়ে ওড়ার পালা
শীঘ্রই শুরু হবে পরীক্ষা