এক যুবতীর সঙ্গে ভিকি হালদারের সঙ্গী শুভঙ্কর মণ্ডলের সম্পর্ক তৈরি হয়েছল। সেই যুবতীকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সে। কিন্তু, রোজগার ভালো ছিল না। তাই টাকার লালসাতেই কর্পোরেট কর্তা সুবীর চাকী ও তাঁর গাড়ির চালক রবীন মণ্ডলকে খুন করে লুঠপাটের ছকে শামিল হয়েছিল।
তদন্তের মাধ্যমে পুলিশ জানতে পেরেছে, ভিকি সঙ্গীদের সঙ্গে নেই। সে আলাদাই রয়েছে। বরং এভাবে পুলিশকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। একের পর এক জায়গা পরিবর্তন করছে। কিন্তু, কোনও আত্মীয় বা পরিচিতের বাড়িতে থাকছে না।
বুধবার রাতে ডায়মন্ড হারবারের কপাটহাট এলাকা থেকে মিঠুকে প্রথমে আটক করে পুলিশ। পরে তাকে তুলে দেওয়া হয় কলকাতা পুলিশের হোমিসাইড শাখার হাতে। তবে পুলিশের সামনে বেশিক্ষণ মুখ বন্ধ করে থাকতে পারেনি সে।
গড়িয়াহাট জোড়া খুনে মা ও ছেলের যোগ। ডায়মন্ডহারবারে গিয়ে ২জনকে আটক করল গোয়েন্দারা। বাড়ি বিক্রি নিয়ে মত পার্থক্যের জেরে কর্পোরেট কর্তা সুবীর চাকিকে খুন হতে হয়েছে বলেই প্রাথমিকভাবে অনুমান করেছিল পুলিশ।
গড়িয়াহাট জোড়া খুনের তদন্তে এখনও অধরা আততায়ী। ক্রমশ আরও ঘনীভূত হচ্ছে রহস্য। প্রত্যেকের মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। খুনিরা খুব শীঘ্রই ধরা পড়বে বলে আশাবাদী গোয়েন্দারা।
গড়িয়াহাট জোড়া খুনের কাণ্ডে নয়া মোড়। মঙ্গলবার সকাল থেকেই ঘটনাস্থলে তদন্তকারীর দল, ডগ স্কোয়াড নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে লালবাজারের হোমিসাইড শাখার গোয়েন্দারা।
একটি দেহ দোতলার ঘরে পড়েছিল। অন্য দেহটি পড়েছিল বাড়ির একতলায়। মৃতদের নাম সুবীর চাকি ও রবীন মণ্ডল।