অধীর বলেন, দেশের কোনও রাজনৈতিক ব্যক্তি ও রাজনৈতিক দল যাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মত ব্যক্তিত্বের ওপর ভরসা না করে তারই পথ তৈরি করেছেন।
ব্রিগেডের জনসভাতে বড় চমক। জনসভা থেকেই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল কংগ্রেস। সাধারণত নির্বাচনের দিন ঘোষণার পরই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে ঘাসফুল শিবির।
১০ মার্চ ব্রিগেডের জনগর্জন সভা থেকে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা - অভিষেক প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করছেন বলে সূত্রের খবর।
তৃণমূল কংগ্রেস রাজ্যসভার প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে। রবিবার তৃণমূলের কংগ্রেসের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলেই প্রার্থীদের নাম জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
তৃণমূল ঝাড়গ্রাম পুরসভার ১৮টা ওয়ার্ডের জন্য দু দফায় দুটি প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে, তারপরেও বিভিন্ন ওয়ার্ডে তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ ক্ষোভ বিক্ষোভ বাড়তে থাকে।
পুরভোট নিয়ে যে তৃণমূল কংগ্রেসের অন্দরে গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব চরমে তার গত কয়েক মাসে বারবার সামনে এসেছে। একাধিক স্থানে বারবার তৃণমূল কংগ্রেসের এক গোষ্ঠী অপর গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আঙুল তুলেছে। পুরভোটের প্রার্থী তালিকা নিয়েও বিবাদে জড়াল এই গোষ্ঠীগুলি।
শুক্রবার সন্ধ্যায় তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকদের একটি অংশ অখিল গিরির বাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখায় । এই বিক্ষোভে মহিলা কর্মীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত। তাঁদের দাবি যাঁরা বিধানসভা ভোটের আগে তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে গিয়েছিল ভোটের পরই তারা দলে ফিরে এসেছে।
গত কয়েকদিন ধরেই তৃণমূলের প্রার্থী তালিকাকে ঘিরে নানা জল্পনা চলছিল। আর বৃহস্পতিবার বিধাননগর পৌরনিগমের নির্বাচনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হতেই যাবতীয় জল্পনার অবসান হয়ে গিয়েছে। তালিকা প্রকাশ হতেই দেখা গেল ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী করা হয়েছে সব্যসাচী দত্তকে।
আসানসোলের ১০৬টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৭৮ টি ওয়ার্ডের প্রার্থী তালিকা সামনে নিয়ে এলেন জেলা বামফ্রন্ট নেতৃত্ব। অ্ন্যদিকে রাজ্যে একমাত্র শিলিগুড়ি পুরনিগম ছিল বামেদের দখলের। কিন্তু সেখানেও হল না জোট।
জল্পনা সত্যি করে তৃণমূলের প্রার্থী তালিকায় বদল, অঘোষিত ওয়ার্ডেও ঘোষণা প্রার্থীর নাম