এই অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "আমার ইচ্ছে সর্বধর্ম সমন্বয়, আপনাদের নিরাপত্তা, আপনাদের জীবন। কোনোও এনআরসি, সিএএ। সব মানুষের নিজস্ব অধিকার থাকা উচিত। আর এই নিয়ে আমি লড়ব, তারজন্য আমায় জেলেও ভরে দিতে পারো"।
রাজ্যের পাওনা টাকা কেন্দ্রকে দিতেই হবে, এই দাবি নিয়ে শুক্রবার থেকে ধর্না দিতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আজকের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বহু বিদ্যালয় থেকে অনেক পড়ুয়ারাও এসে জমায়েত হয়েছে। প্রত্যেকের হাতে দেখা গেছে ভারতের জাতীয় পতাকা।
২০০৭ সালে রিজওয়ানুরের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে উঠেছিল রাজ্য রাজনীতি। সময়ের সঙ্গে ফিকে হয়ে আসে রিজওয়ানুরের স্মৃতি। তবু মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে রিজওয়ানুরের পরিবারের।
ইদের সকালে রেড রোডে উপস্থিত থেকে রাজ্যবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। তারই কড়াই প্রতিক্রিয়া দিয়ে তীব্র সমালোচনা করেন বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী।
কলকাতার রেড রোডে নমাজ পাঠে অংশ নিলেন ইসলাম ধর্মীয় মানুষরা। শনিবার সকালে বক্তব্য রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। একই সঙ্গে অক্ষয় তৃতীয়া উপলক্ষ্যেও বাংলার মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
ইদ উপলক্ষ্যে গোটা দেশের প্রতিটি ছোট-বড় শহরে নামাজের ব্যবস্থা করা হয়। কলকাতা দিল্লির মত ছোট শহরগুলিতেও একসঙ্গে প্রার্থনা করেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ।
কেন্দ্র বিরোধী ধর্নামঞ্চ থেকেই মহার্ঘ্য ভাতার দাবিতে যারা আন্দোলন করছেন তাদের রীতিমত কটাক্ষ করেন। এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'ডিএ ধর্নামঞ্চে যে চোর ডাকাতরা চিরকুটে চাকরি পেয়েছিল তারাই বসে রয়েছে। '
শো-তে শহরের প্রথম সারির পুজো কমিটি তাদের প্রতিমা নিয়ে অংশগ্রহণ করেছিল। আর ছিলেন টলিউড ইন্ডাস্ট্রির সমস্ত তারকা। তাঁদের জৌলুসে ঝলমলিয়ে ওঠে কার্নিভাল। তার অংশ ঋতাভরীও।
বারবার দুর্গাপুজার কার্নিভালে দুর্ঘটনার সাক্ষী থাকছে রাজ্যবাসী। এর আগে বিসর্জনের সময় মাল নদীতে হরপা বানের জেরে প্রাণ হারিয়েছে বহু মানুষ। অন্যদিকে উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জেও গোরুর তাণ্ডবে মৃত্যু হল একজনের।