একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী ভিডিও রিল ভাইরাল হওয়ার পর, ক্ষুব্ধ হিন্দুরা অভিযুক্ত মুসলিম যুবককে পাকড়াও করে এবং তাকে নগ্ন করে ব্যাপক মারধর করে।
মন্দির উদ্বোধনের আগেই একটি নতুন বক্তব্যে শোরগোল ফেলে দিলেন পাকিস্তানি তরুণী।
মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, এসটিএফ প্রধান অমিতাভ যশ এবং অযোধ্যার রাম মন্দিরকে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল এই অপরাধীরা। ২ জনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মুম্বইয়ের এই তরুণী গর্ব করে বলেছেন, রামের পুজো করার জন্য হিন্দু হওয়ার প্রয়োজন নেই না। ভালো মানুষ হলেই চলে।
দুজনে একসঙ্গে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান এবং মধ্যনাথের একটি আশ্রমে আসেন। সেখানকার পূজারী শাবানাকে গোবর, গো-মূত্র এবং গঙ্গা জল দিয়ে ‘শুদ্ধ’ করেন। মুসলমান ধর্ম থেকে তিনি হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত হন।
যুবকের দাবি, ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP) কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার পর থেকে গত নয় বছরে কোনও উন্নয়ন হয়নি । তিনি মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের বিরুদ্ধে হিন্দু-তোষণ এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে বারবার পদক্ষেপ নেওয়ার অভিযোগ করেছেন।
১৯০৫ সালে ভারতে অক্টোবর মাসে পালিত হয়েছিল রাখী বন্ধন উৎসব। হিন্দুরা মুসলমানদের হাতে এবং মুসলমানরা হিন্দু মানুষদের হাতে পরিয়ে দিয়েছিলেন রাখী।
হরিয়ানা সরকার দাবি করেছে যে ২৮৩ জন মুসলমান এবং ৭১ জন হিন্দু জেলায় সাম্প্রতিক ধ্বংসযজ্ঞের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নূহ মূলত একটি মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা বলে দাবি করে রাষ্ট্র সংখ্যাটিকে ন্যায্যতা দিয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হু হু করে ছড়িয়ে পড়েছিল হিন্দু বনাম মুসলমান সম্বন্ধীয় ঘৃণ্য পোস্ট। সেই পোস্টগুলি থেকেই শুরু হয়েছিল দাঙ্গা। যাচাই করতে এবার বেশ কতগুলি নাম হাতে পেয়েছে তদন্তকারী দল।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মিছিল চলাকালীন হরিয়ানার নুহ-তে একটি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় বজরং দলের সদস্য মনু মানেসারের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।