সংক্ষিপ্ত
- চলতি বছর উচ্চ মাধ্যমিকে পঞ্চম স্থান অধিকার করেছে প্রিয়া
- প্রিয়ার বাবা প্রদীপ গায়েন ফুল বিক্রেতা-মা সুচিত্রা গায়েন গৃহবধূ
- প্রিয়ার চোখে একরাশ স্বপ্ন ,সে একদিন কলেজ-বিশ্ব বিদ্য়ালয়ে পড়াবে
- তাই কৃতি ছাত্রীর স্বপ্ন সফল করতে পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন সাংসদ
'চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির', এমন কেউই তো পারবে তাঁর স্বপ্নকে সফল করতে। তাই সেখানে যতোই বাঁধা আসুক, সফলতা তাঁর যে শিরাশিরায়। ফুল বিক্রেতার মেয়ের চোখে এখন একরাশ স্বপ্ন ,সেও একদিন কলেজ-বিশ্ব বিদ্য়ালয়ে পড়াবে। চেতনার সব বন্ধ দরজা খুলে দিয়ে শিক্ষার আলো প্রবেশ করাবে। আর স্বপ্নকে সাকার করতেই এবার এগিয়ে এলেন রাণাঘাটের সাংসদ।
প্রসঙ্গত, কালীনারায়নপুর আদর্শ বিদ্যালয়ের দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী প্রিয়া গায়েন চলতি বছর উচ্চ মাধ্যমিকে ৪৯৫ নম্বর পেয়ে রাজ্যে পঞ্চম স্থান অধিকার করেছে। এদিকে চূড়ান্ত অর্থ কষ্টের মধ্য়েও সে স্বপ্ন দেখে একদিন সে প্রফেসর হবে। যার ঘরে স্বয়ং সরস্বতী দেবী, তাঁকে বাধা দেওয়ার সাধ্য়ি কার আছে। প্রিয়ার বাবা প্রদীপ গায়েন পেশায় ফুল বিক্রেতা এবং মা সুচিত্রা গায়েন গৃহবধূ। সংসারে মা-বাবা ছাড়াও একটি ছোট ভাই রয়েছে প্রিয়ার। ইতিহাসের প্রফেসর হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে রানাঘাট মহাকুমার বেড়া কামগাছি গ্রামের প্রিয়া।
আরও পড়ুন, গনেশ পুজোর আগের দু'দিন লকডাউন, কেনাকাটি করতে গিয়ে হিমশিম শহরবাসীর
অভাবের সংসার আর তাই অর্থের অভাবে যাতে প্রিয়ার স্বপ্নভঙ্গ না হয় তাই তার পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ জগন্নাথ সরকার । রবিবার জগন্নাথ সরকার, প্রিয়ার হাতে ২৫ হাজার টাকার আর্থিক সাহায্য তুলে দিলেন। ভবিষ্যতে তার পড়াশোনা করতে যাবতীয় খরচ তিনি বহন করবেন বলে জানিয়েছেন।
কোভিড রোগী ভর্তিতে ৫০ হাজার টাকার বেশি নেওয়া যাবে না, নয়া নির্দেশিকা জারি রাজ্যের
ভয় নেই করোনায়, মেডিক্য়ালের ৪ তলার কার্নিশে পা দোলাচ্ছে রোগী
ভুয়ো টেস্টের ফাঁদে পড়ে করোনায় মৃত্যু এক ব্য়াক্তির, গ্রেফতার প্রতারণা চক্রের ৩ জন
করোনায় ফের ১ এসবিআই কর্মীর মৃত্য়ু, মৃতের পরিবারকে চাকরি দেওযার দাবিতে ব্যাঙ্ক কর্মীরা
পূর্ব ভারতের প্রথম সরকারি প্লাজমা ব্যাঙ্ক-কলকাতা মেডিকেল, করোনা রুখতে প্রস্তুতি তুঙ্গে