উত্তরপ্রদেশের রায়বেরিলি আসন থেকেই আরও একবার লোকসভা নিক্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতী করছেন ইউপিএ চেয়ার পারসন তথা কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধী। সেখানকার জেলা-শাসকের কাছে দাখিল করা হলফনামায় সনিয়া জানিয়েছেন, স্থাবর-অস্থাবর নিলিয়ে বর্তমানে তাঁর সম্পত্তির মোট মূল্য ১১.৮২ কোটি টাকা। ২০০৯ সালে শেষ বার নির্বাচনে লড়ার সময় সনিয়া যে হলফামা দেন তাতে মোট সম্পত্তির মূল্য বলা হয়েছিল ৯.২৮ কোটি টাকার। অর্থাত গত পাঁচ বছরে আড়াই কোটি টাকার বেশি সম্পদ বৃদ্ধি হয়েছে তাঁর।
নিজেদের স্বার্থেই রাজনৈতিক দলগুলি নোটা ভোট বা নান অব দ্য অ্যাবাভ ভোটের কোনও ক্ষমতাই নেই বলে প্রচার করে থাকে। অনেক ভোটারও মনে করেন পছন্দের প্রার্থী না থাকলেও নোটা-তে ভোট দেওয়া মানে ভোটটা নষ্ট করা। বস্তুত ভারতে এখনও নোটার ক্ষমতা বেঁধে রাখা হয়েছে। নোটাতে সবচেয়ে বেশি ভোট পড়লেও পুনর্নির্বাচন হয় না, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পাওযা প্রার্থী জয়ী ঘোষিত হন। কিন্তু তারপরেও নোটা ভোটকে গুরুত্বহীন মনে করার কারণ নেই। ইতিহাসই এই ভোটের ক্ষমতার সবচেয়ে বড় প্রমাণ।
বলা হয় প্রতিটি ভোটই গুরুত্বপূর্ণ। তাই সাধারণভাবে ভোট দানের মতো দারুণ গুরুত্বপূর্ণ পোস্টা ব্যালটও। কিন্তু গত তিনটি লোকসভা নির্বাচনে দেখা গিয়েছে প্রতি ৫টিতে ১টি করে পোস্টাল ভোট বাতিল হয়েছে। অথচ এই ভোট দিয়ে থাকেন ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ভোটকর্মীদের থেকে শুরু করে ভোটের কাজে বা সীমান্তে প্রহারা দেওয়া সেনা ও পুলিষ কর্মীরা। নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য এই ভোটদান প্রক্রিয়াকে গুরুত্ব না দেওয়াতেই এই অবস্থা। তবে অনেক ভোট বিশেষজ্ঞের আবার অভিযোগ এই বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করে থাকে কমিশন।
ভোটের এই তুমুল উত্তেজনার মধ্যেই পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান জানান, ভারতের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও তিনি নরেন্দ্র মোদীকেই দেখতে চান। পাক প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্য রীতিমতো বিস্ফোরকের মতো কাজ করেছে এই ভোটের বাজারে।
গত সাত বছরে তিন গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ-এর সম্পত্তি। গুজরাতের গান্ধীনগর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় দাখিল করা হলফনামায় অমিত জানিয়েছেন তাঁর ও তাঁর স্ত্রীর মিলিত সম্পত্তির মূল্য ৩৮.৮৪ কোটি টাকা। ২০১২ সালে গুজরাত বিধানসভা নির্বাচনের সময় দাখিল করা হলফনামায় এই সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ১১.৭৯ কোটি টাকা মূল্যের।
নির্বাচনের আগে একটি কথা প্রায়ই শোনা যায় - প্রতিটি ভোটই গুরুত্বপূর্ণ। তা যে কতটা সত্যি একেবারে ঠেকে শিখেছিলেন রাজস্থানের কংগ্রেস নেতা সি পি জোশি। ২০০৮ সালে রাজস্থানের নাথওয়াড়া বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপির কল্যান সিং চৌহানের বিরুদ্ধে মাত্র ১ ভোটে হেরে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী হওয়া হয়নি। শুধু এই একটি ক্ষেত্রেই নয়, বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রএই দেখা গিয়েছে একটি-দুটি ভোটও দারুণ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
সারদা কাণ্ডে ফের চমক। এবার যেনতেনপ্রকারেণ রাজীব কুমারকে হাতে পেতে চায় সিবিআই।
‘ক্যাপাসিটি বিল্ডিং’ বা ‘দক্ষতা সৃষ্টি’ নামক একটি বিভাগে বিশ্বের ১৪৩টি প্রকল্পের মধ্যে প্রথম পাঁচে মনোনীত হয়েছিল এই উৎকর্ষ বাংলা পরিকল্পনাটি। এবার জুটল খেতাব। ই-গভারনেন্স বিভাগে চাম্পিয়ন উৎকর্ষ বাংলা।
ভারতে লোকসভা ভোটের হাওয়া বইছে। তাই ফেসবুকের মাধ্যমে এই সময়ে যাতে ফেক নিউজ বা ভুয়ো খবর ছড়িয়ে না পড়ে, সেই দিকে নজর দিচ্ছেন মার্ক জুকেরবার্গ।
দিনের পর দিন বিভিন্ন দাবি যেমন সন্তানদের শিক্ষা, তাঁদের পেশার স্বীকৃতি, পেনশন এগুলি অসম্পূর্ণই থেকে গিয়েছে। সমাজ থেকে তাঁদের ব্রাত্য করে রাখার প্রবণতা এবং প্রতিশ্রুতি পেয়েও বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত থেকে গিয়েছেন তাঁরা।