এই রাজ্য থেকে বিজেপির ১২ জন সাংসদ সাংসদ রয়েছে। গত নির্বাচনে ছিল ১৮ জন। গতবারে বিজেপি চার জনকে মন্ত্রী করেছিল। কিন্তু এবার দিল্লির বিজেপি কতজনকে মন্ত্রী করবে
যোগ্যদের ভাগ্যের চাকা ঘুরবে? সর্বোচ্চ আদালতের দিকে তাকিয়ে চাকরিহারারা। শিক্ষক-শিক্ষিকা থেকে শিক্ষাকর্মী, সকলেই সুপ্রিম কোর্টের রায়ের দিকে তাকিয়ে। কারণ তাদের ভাগ্য ফেরাতে পারে একমাত্র সুপ্রিম কোর্ট।
দলীয় ভাবমূর্তি বজায় রাখার লক্ষ্যে ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের প্রাক্তন সভাপতি ব্রিজভূষণ শরণ সিংকে ছেঁটে ফেলল বিজেপি। এবারের লোকসভা নির্বাচনে তাঁকে প্রার্থী করা হল না।
দিল্লির উত্তর-পশ্চিমের কেন্দ্রের সাংসদ হংস রাজ হংসকে পঞ্জাবের ফরিদকোটের প্রার্থী করা হয়েছে। প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা ও পঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অমৃন্দর সিং এর স্ত্রী সম্প্রতি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন।
বামেদের প্রার্থী তালিকা অনুযায়ী আরামবাগের প্রার্থী করা হয়েছে বিল্পবকুমার মৈত্রকে। বিল্পবকুমার মৈত্র হলেন প্রাক্তন সিপিআইএম বিধায়ক বংশীবদন মৈত্রের বড় ছেলে। ঝাড়গ্রামের প্রার্থী সোনামণি টুডু।
বিজেপি প্রথম দফায় বাংলার ২০ আসনের প্রার্থীদের নাম ঘেষণা করেছিল। আসানসোলের প্রার্থী নাম প্রত্যাহার করে নেয়। সেই অনুযায়ী রাজ্যের বেশ কিছু প্রার্থী তালিকা প্রকাশের অপেক্ষা রয়েছে।
দিগ্বিজয় সিংকে প্রার্থী করা হয়েছে রাজগড় আসন থেকে। অন্যদিকে কংগ্রেস বারাণসী থেকে নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে প্রার্থী করেছে অজয় রাইকে।
মুর্শিদাবাদের প্রার্থী মহম্মদ সেলিম। রানাঘাটের প্রার্থী প্রাক্তন সাংসদ অলকেশ দাস, বর্ধমান-দুর্গাপুরের সুকৃতী ঘোষাল, বোলপুরের প্রার্থী প্রাক্তন বিধায়ক শ্যামলী প্রধান।
চতুর্থ তালিকায় বিজেপি তামিলনাড়ুর ৯ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। পুদুচেরির এক প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু এবারও বাংলার প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি। দ্বিতীয় দফায় ১৩ মার্চ ৭২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছিল বিজেপি।
প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীকে প্রত্যাশিতভাবে প্রার্থী করা হয়েছে বহরমপুরে। তবে মালদা কেন্দ্রে প্রার্থী করা হয়নি আবু হাসেম খান চৌধুরীকে