মঙ্গলবার সকাল হতেই আতঙ্ক ছড়াল কর্ণাটকে। রাজ্য জুড়ে শুরু হয়েছে চাঞ্চল্য।
উত্তর কলকাতার সুকিয়া স্ট্রিটে কুণাল ঘোষের বাড়ি। রামমোহন সম্মিলনীর পুজোর সঙ্গে সরাসরি যুক্ত কুণাল ঘোষ। ঘটনাচক্রে অষ্টমীর সকালে ঠাকুর দেখতে বেরিয়েছিলেন রাজ্যপাল।
মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের দফতর থেকে অভিষেকদের তুলে নিয়ে যায় দিল্লি পুলিশ। তারপর প্রায় দুই ঘণ্টা কাটাতে হয় মুখার্জিনগর থানায়।
রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস বলেন, মুখ্যমন্ত্রী আমার সম্মানিত সহকর্মী। রাজভবনে তাঁকে স্বাগত জানাই। তিনি রাজভবনের ভিতরে আসতে পারেন। এখানে তাঁর সমস্ত বিক্ষোভ মঞ্চস্থ করতে পারেন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাংবাদিক সম্মেলনে কেন্দ্র সরকারকে নিশানা করেন। তিনি বলেন, কেন্দ্র সরকার রাজ্যের প্রাপ্য টাকা দেয় না। কিন্তু তারপরেও তাঁর সরকার একগুচ্ছ উন্নয়নমূলক প্রকল্প চালু করেছে আর তা চালিয়ে যাচ্ছে।
দেশের প্রতিটি রাজ্যের রাজভবনে হবে অনুষ্ঠান সম্প্রচার। অনুষ্ঠান শুনতে ডাক পেয়েছেন বিভিন্ন ক্ষেত্রের কৃতীদের পাশাপাশি ইডি, সিবিআই কর্তারা।
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত শান্তি মিছিলে বাংলা ভাষায় শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন রাজ্যপাল। আজ থেকে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে যাচ্ছে রাজভবনের ভেতরে ঢোকার গেট।
নবান্ন সূত্রের খবর আগামী সপ্তাহেই চেন্নাই যাচ্ছেন মমতা। রাজ্যপাল লা গণেশনের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়েই তিনি চেন্নাই যাওয়ার পরিকল্প নিচ্ছেন। অন্যদিকে সেখান থেকে আসার পরই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে নবান্নে বৈঠক করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।