দীর্ঘদিন ধরে ডিএ মামলা নিয়ে টানাপোড়েন চলছে। সুপ্রিম কোর্টে কার্যত ঝুলে রয়েছে রাজ্য সরকারি কর্মীদের ভাগ্য। একাধিকবার শুনানি পিছিয়েছে। আগামী জুলাই মাসে ফের এই মামলা সুপ্রিম কোর্টে উঠতে পারে।
স্কুলের পরিকাঠামো নির্মাণ, স্কুল বিল্ডিং তৈরি সহ বিভিন্ন কাজ চলে সমগ্র শিক্ষা অভিযান প্রকল্পের আওতায়। রাজ্যের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক টাকা দেওয়ার ছাড়পত্র দিলেও সেই টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক।
রাজ্যের মহিলাদের টাকা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই বর্ধিত ভাতা মহিলাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেও ঢুকেছে। আগে যেখানে রাজ্যের সাধারণ শ্রেণীর মহিলারা প্রতি মাসে ৫০০ টাকা পেতেন, সেই জায়গায় এখন তারা প্রতি মাসে পান ১ হাজার টাকা।
লোকসভা ভোট মিটতেই কৃষকদের জন্য সুখবর। বড় ঘোষণা করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee)।
সুপ্রিম কোর্টে ঝুলছে SSC মামলা। নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে গত মাসে এসএসসি ২০১৬ সালের গোটা প্যানেল বাতিল করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। চাকরি যায় প্রায় ২৬০০০ জনের।
রাজ্য হোক অথবা কেন্দ্র, প্রত্যেক সরকারের সরকারি কর্মচারীরা () তাদের কাজের বদলে বেতন সহ বিভিন্ন ধরনের ভাতা পেয়ে থাকেন। কিন্তু এই বেতন থেকে যদি মাসে টাকা কেটে নেওয়া হয় আর সেই টাকায় রাজ্যের পকেট ভরানোর মতো ঘটনা ঘটে তাহলে তা কতটা চিন্তার বিষয়।
এই মামলায় হাইকোর্ট ১২% সুদ সহ বকেয়া ফেরানোর নির্দেশ দেয়। এদিন প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ সেই সুদের হার কমিয়ে ৬% করে। তবে সুপ্রিম কোর্টের কড়া পর্যবেক্ষণ, যে সরকার নিজের কর্মীদের বকেয়া আটকে রাখে তাদের উপযুক্ত হারে সুদ দেওয়ার নির্দেশই দেওয়া উচিত।
লক্ষ্মীর ভান্ডার ছাড়াও রাজ্যবাসীর জন্য কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, যুবশ্রী, সবুজসাথী, খাদ্যসাথী, কিংবা কৃষকবন্ধুর মতো মোট ৫০ টি প্রকল্প চালু করেছে রাজ্য সরকার। তবে শুধু মহিলারাই নন, রাজ্য সরকারের বেশ কিছু প্রকল্প চালু করা রয়েছে পুরুষদের জন্যও।
৪ জুন নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। ১০ জুন পর্যন্ত আদর্শ আচরণবিধি রাজ্যে কার্যকর থাকবে। তারপরেই ওই পদে নিয়োগ শুরুর সম্ভাবনা। পুজোর আগেই নিয়োগ সম্পন্ন করা হবে বলে সূত্রের খবর।
আর দুদিন পরই সপ্তম ও শেষ দফার ভোটগ্রহণ। আর এরই মাঝে এমন ঘটনায় বেশ অস্বস্তিতে তৃণমূল সরকার। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাই চট্টোপাধ্যায়ের অবকাশকালীন বেঞ্চে এক মামলার শুনানিতে রাজ্য সরকারকে ভর্ৎসনা করল হাইকোর্ট।