Arvind Kejriwal News -

মোহালিতে দলের বিধায়কদের একটি বৈঠকে ৪৮ বছর বয়সী ভগবন্ত মান আপের আইনসভা দলের নেতা নির্বাচিত হন। তার একদিন পরে রাজ্যে নতুন সরকার গঠনের দাবি জানিয়ে মান শনিবার রাজ্যপাল বনওয়ারিলাল পুরোহিতের সাথে দেখা করেন।

দলে আত্মসমীক্ষার কাজ চালানো হবে বলে জানিয়েছেন সুখবীর সিং বাদল। কেন প্রধান বিরোধী দলের জায়গা থেকে নেমে তৃতীয় স্থানে চলে গেল দল, তার কারণ খুঁজে বের করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

এর আগে ২০১৭ সালে, কংগ্রেস ৭৭টি আসন জিতে রেকর্ড তৈরি করেছিল। এদিকে এবারে আপের এই বড় জয়ের পরেই সিদ্ধান্ত হয়েছে রাজ্যের নতুন মুখ্যমন্ত্রী হবেন ভগবন্ত মান।

পরবর্তী রণকৌশল ঠিক করতে নয়াদিল্লি রওনা দিলেন পঞ্জাবের হবু মুখ্যমন্ত্রী। ১১৭ আসনের পঞ্জাবে ৯২টি আসন ছিনিয়ে কার্যত রেকর্ড করেছে আম আদমি পার্টি।

২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) আগে মোদী বিরোধী প্রধান মুখ হতে চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এবং অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। পঞ্জাব জয়ের পর কি এগিয়ে গেল আম আদমি পার্টি (Aam Admi Party)।

সোমবার ছিল পাঁচ রাজ্যের ভোটের বুথ ফেরত সমীক্ষা। এদিন আশ্চর্য্যজনকভাবে পঞ্জাবে পরিবর্তনের হওয়া বইয়েছে আম আদমি পার্টি।রাজনৈতিক শিবিরে এই নিয়ে শুরু হয়ে গেছে জোর চর্চা। জাতীয় রাজনীতিতে কি এবার পাকাপাকিভাবে টক্কর দিতে আসছেন অরবিন্দ কেজিরিওয়াল? এই প্রশ্নই ঘুরছে মানুষের মনে। এরই মাঝে বাংলায় আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে আম আদমি পার্টির প্রার্থী দেওয়ার বিষয় নিয়ে শুরু হয়েছে গভীর জল্পনা।

অকালি দলের সহ-সভাপতি এই বিষয়ে একটি ভিডিও নির্বাচন কমিশনে জমাও দিয়েছেন। তারপরেই নড়েচড়ে বসে পুলিশ।

কুমার বিশ্বাস দাবি করেছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন যে তিনি হয় তিনি পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হবেন নয়তো খালিস্তানি রাজ্যের প্রধানমন্ত্রী।' বিষয়টি নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর মতে তিনি পৃথিবীর একজন 'মিষ্টি সন্ত্রাসবাদী।'

খালিস্তানি আন্দোলনকে সমর্থন করেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনের (Punjab Elections 2022) ৪ দিন আগে বোমা ফাটালেন আম আদমি পার্টির (Aam Aadmi Party) প্রাক্তন নেতা কুমার বিশ্বাস (Kumar Vishwas)।

মঙ্গলবার পাতিয়ালার রাজপুরায় একটি নির্বাচনী সমাবেশ করেন রাহুল গান্ধী। সেখানে ভাষণ দেওয়ার সময়ে তিনি সরাসরি নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে। তিনি বলেন তিনি কখনও মিথ্যা কথা বলেন না। তাই যদি রাজ্যের মানুষ মিথ্যা কথা শুনতে চান তাহলে তাঁদের মোদী ও কেজরিওয়ালের ভাষণ শোনা জরুরি।