প্রাক্তন ছাত্রদের সাফল্য দেখে উচ্ছ্বসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য নাজমা আখতার। তাঁর কথায়, “চন্দ্রযান নে চাঁদ ছু লিয়া- আজ ঈদ হো গেয়ি (চন্দ্রযান চাঁদ ছুঁয়ে ফেলল, আজ ঈদ হয়ে গেল)।”
ইসরোর গোটা টিমকে কুর্নিশ জানাচ্ছে দেশবাসী। কুর্নিশ জানালেন সৌরভ গাঙ্গুলিও। বুধবার রাতেই সৌরভ ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেছিলেন।
চাঁদে চন্দ্রযানের অবতরণ নিয়ে উচ্ছ্বসিত বলিউড থেকে টলিউড তারকা সকলে। কেউ আনন্দে গান গাইলেন তো কেউ লিখলেন বিশেষ কিছু।
বিক্রম থেকে ধীরে চাঁদের মাটিতে নেমে আসে রোভার প্রজ্ঞান। ছ'টি চাকা বিশিষ্ট এই প্রজ্ঞান চাঁদের মাটিতে ঘুরে ঘুরে কাজ করবে।
চাঁদে অবতরণের পরই কাজ শুরু করেছে বিক্রম ও প্রজ্ঞান। দেখে নেওয়া যাক চন্দ্র অভিযানে কী কী করবে বিক্রম ও প্রজ্ঞান।
ইসরোর এই অভিযানের সঙ্গে যুক্ত বাংলার মহাকাশ বিজ্ঞানী সৌম্যজিৎ চট্টোপাধ্যায়। সারা দেশের মানুষের মতো এই বাঙালি বিজ্ঞানীর পরিবারের লোকজনও অভিযানের দিকে নজর রেখেছিলেন।
আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা, তারপরেই চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করবে চন্দ্রযান। সারা দেশ সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায়। বাংলার একটি পরিবারে আবেগ-উত্তেজনা একটু বেশি।
ISRO এর নির্দেশ দেবে এবং এটি চাকার মাধ্যমে চাঁদের মাটিতে ভারতের জাতীয় প্রতীক অশোক স্তম্ভ তৈরি করবে। এভাবেই চাঁদে ভারতের ছাপ রেখে যাবে ইসরো।
কেন বিক্রমের অবতরণের জন্য বুধবার সন্ধ্যাকেই বেছে নিলেন ভারতীয় মহাকাশ সংস্থা ইসরো? বিজ্ঞানীদের দাবি চন্দ্রযান-৩ এর অবতরণের জন্য ২৩ অগাস্ট দিনটিকে খুব সাবধানে বেঁছে নেওয়া হয়েছে।
বুধবার সন্ধ্যা ৬টা ৪ মিনিটে চাঁদের মাটি ছোঁবে চন্দ্রযান-৩। ৫টা ২০ মিনিট থেকে শুরু হবে লাইভ সম্প্রচার। ইসরোর বিজ্ঞানীদের প্রশংসা করলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।