নানান থিমের সাজে সেজে উঠেছে লালমাটির পুজো মন্ডপ। কোথাও থিমের ভাবনায় সোনারস্বর্গ আবার কোথাও সুরের ভুবনে আলোর রসনায়, বাদ যায়নি অলিম্পিকে ভারতের সাফল্যও।
কালিকা পুরাণ অনুযায়ী রাম রাবণের যুদ্ধের সময় রামচন্দ্র অকাল বোধন করেছিলেন। কৃত্তিবাস ওঝা রামায়ণে লিখেছেন রাম স্বয়ং দুর্গার বোঝন আর পুজো করেছিলেন।
যশোর থেকে কলকাতা শহরে এসে পঞ্চানন কুশারী তৎকালীন সুতানুটি অঞ্চলে গঙ্গার ঘাটে ব্যবসায়ীদের পুজার্চনা করতেন। আর সে কারণেই লোকে তাঁকে ঠাকুরমশাই বলে ডাকতে শুরু করে। ক্রমে তিনি পঞ্চানন কুশারী থেকেও পঞ্চানন ঠাকুর নামেই বেশি পরিচিত হয়ে ওঠেন।
আজ মহাষষ্ঠী। আপনি কি সংসারের সমস্যায় জর্জরিত? দুশ্চিন্তায় পুজোর আনন্দ উল্লাস থেকে কি অনেক দূরে? তবে মেনে চলুন এই ঘরোয়া টাটকা। দুর্গাপুজোয় এই নিয়ম মেনে চললে পেতে পারেন অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি।
বোধনেই বৃষ্টি। এই বছর বৃষ্টি যেন কিছুতেই পিছু হাঁটতে নারাজ। পুজোয় শেষ তিন দিন বৃষ্টি হতে পারে এই পূর্বাভাস আগেই দেওয়া হয়েছিল। রবিবার বিকেলে দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী অষ্টমী নয় ষষ্ঠী থেকেই নামতে পারে বৃষ্টি।
প্রবাসের পুজো হলেও সেখানে নিয়ম নিষ্ঠার কোনও খামতি থাকে না। আর পুজোর কয়েকটা দিন ওই পুজোগুলিতে ভিড় জমান ওই শহরের বিভন্ন প্রান্তে থাকা বাঙালিরা। এভাবেই সেই শহরে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে একাধিক দুর্গাপুজো। তার মধ্যে দেখে নেওয়া যাক সেরা পাঁচটি দুর্গাপুজো।
গঙ্গা নদীর পশ্চিম পাড়ের শহর আজিমগঞ্জ। এখানে রাজরাজেশ্বরী মন্দিরে দুর্গাপুজোর আয়োজন করেছিলেন বঙ্গের সবচেয়ে বড় জমিদার রানি ভবানী। ফলে এই পুজোকে ঘিরে জাঁকজমকের কোনও খামতি ছিল না।
চলতি বছর সুরুচি সংঘের থিম হলে আবদার। লকডাউনের কথা মাথায় রেখে এই থিম বেছে নেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছ সুরুচি সংঘের এক কর্তা।
তৃণমূলের স্লোগান 'খেলা হবে' থিম করে এবার সাড়ম্বরে দুর্গা পুজো ভবানীপুরে। মাঠে উপর ছড়িয়ে রয়েছে ফুটবল,রয়েছে ফুটবল সংক্রান্ত নানা ছক, সবে মিলে বড় চমক দিয়েছে দক্ষিণ কলকাতার ভবানীপুর দুর্গোৎসব সমিতি।
জেলা সদর থেকে প্রত্যন্ত গ্রামে পুজো যাতে নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয় তার জন্যই হোমগার্ড নেওয়া হয়েছে। নির্বিঘ্নে পুজোর আয়োজন করাই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ পুরুলিয়া জেলা পুলিশের। পুজোর গাইড ম্যাপ উদ্বোধন সহ পুজো কমিটিগুল্র হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়েছে।