কলকাতার সবচেয়ে পুরনো বারোয়ারি পুজোগুলির কলাবউ স্নান করানো হয় এই বাগবাজার ঘাটে। এই ঘাটকে পুরনো দিনের লোকেরা এখনও 'রাজবল্লভ ঘাট' বলে।
বুধবার পিতৃপক্ষের অবসানের সঙ্গে সঙ্গেই দেবীপক্ষের শুভ সূচনা হয়েছে। আর মহালয়ার সকালেই মা দুর্গার চক্ষুদান দেখতে উপচে পড়ল ভিড় কুমোরটুলি ঘাটে।
মহালয়ায় টুইট শুভেচ্ছা মোদী- মমতার। বুধবার পিতৃপক্ষের অবসানের সঙ্গে সঙ্গেই দেবীপক্ষের শুভ সূচনা হয়েছে, দেশবাসীর সুস্থতা কামনা করে মহালয়ায় টুইট করেছেন মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় এবং প্রধানমন্ত্রী মোদী।
রাত পেরোলেই মহালয়া , এরইমধ্যে শহর কলকাতায় বড় বড় পুজামণ্ডপগুলিতে পরিদর্শন করে নিচ্ছেন কলকাতা পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। মঙ্গলবার সকালে একডালিয়া পুজোর মন্ডপে পর্যবেক্ষণ করলেন কলকাতা পুলিশ কমিশনার সৌমেন মিত্র।
নাতনির আবদার মেটাতে গৃহস্থলির কাজের ফাঁকে খড়-মাটি দিয়ে নয় শুধুমাত্র কাপড়ের টুকরো আর সুচ সুতোর টানে দুর্গা ও তার ছেলে মেয়েদের গড়ে তুললেন বালুরঘাট শহরের রথতলা পাড়ার বাসিন্দা রূপালী।
বাংলার বনেদি বাড়ির পুজোর মধ্যে অন্যতম ১০৩ বছরের হাওড়া মাকড়দহ শ্রীমানী পরিবারের দুর্গা পুজো। তবে শ্রীমানী পরিবারে দেবী দুর্গা দশভূজার বদলে পূজিত হন হরগৌরী রুপে ।
সপ্তদশ শতাব্দীর শেষভাগ। সেই সময় উত্তর মালদার বিস্তীর্ণ এলাকার রাজা ছিলেন রামচন্দ্র রায়চৌধুরী। শুধু বাংলা নয়, বিহারের কিছু অংশও তাঁর রাজত্বের অন্তর্ভুক্ত ছিল। দোর্দণ্ডপ্রতাপ হলেও প্রজাদরদী এবং ধর্মপ্রাণ হিসেবে তাঁর নাম ছড়িয়ে পড়েছিল পূর্ব ভারতে।
দুর্গাপুজোর অপেক্ষার আর মাত্র দু'সপ্তাহ। একইসঙ্গে আশঙ্কা করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের। এবার পুজোয় আদৌ গভীর ঠেলে ঠাকুর দেখা সম্ভব? নয়া নির্দেশিকা জারি কেন্দ্রের।
বর্ধমানের বড়শুলের দে পরিবারে দেবী দুর্গা পূজিত হন হরগৌরী রূপে। প্রায় আড়াইশো বছর আগে দে পরিবারের জমিদারি ছিল, দামোদরে নৌ-বাণিজ্য সূত্রে দূর দূরান্ত থেকে বণিকরা আসতেন জমিদারবাড়িতে।
দুর্গাপুজোতেও করোনা কাঁটা। বেলুড় মঠে প্রবেশ নিষেধ। চতুর্থী থেকে দশমী দর্শনার্থীদের জন্য বন্ধ মঠের দুয়ার।