করোনা আবহে নানান থিমের ভাবনায় সেজে উঠেছে বাঁকুড়া জেলার পুজো মন্ডপ। পুজো প্যান্ডলের থিমে হারিয়ে যাওয়া শিল্প থেকে আদিবাসী গ্রাম, আদিবাসীদের জীবন যাত্রা, সংস্কৃতি, শিল্পকলা থেকে সরকারী প্রকল্পও তুলে ধরা হয়েছে মন্ডপে।
হরিমোহনবাবুর ছিল আম-লিচুর প্রবল শখ। পারিবারের তরফে জানা গিয়েছে, আমের গন্ধ ছাড়া রাতে তিনি ঘুমোতে পারতেন না। তাই দেশ, এমনকী বিদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকেও বিভিন্ন প্রজাতির আমের চারা সংগ্রহ করেছিলেন।
সেকালে কলকাতার বাবুদের বাড়িতে বেশ ধুমধাম করে দুর্গাপুজো হত। আর তাতে থাকত হাজারো আলোর রোশনাই। ঢাকের আওয়াজে গমগম করত এলাকা কিন্তু সেই প্রতিমা দেখার সৌভাগ্য সবার ছিল না।
বেলুড় মঠে প্রথম দুর্গাপুজোর সূত্রপাত স্বামী বিবেকানন্দের হাত ধরে। অষ্টমীর দিন কুমারী পুজো করার পর ১০৮টি পদ্ম মা সারদার পায়ে দিয়ে জ্যান্ত দুর্গার পুজো করলেন স্বামী বিবেকানন্দ।
গুজরাটি খাগড়া ও বত্রিশ কেজির উপরে রুপার গয়নায় সাজছে সপরিবার দুর্গা । সোদপুর শহীদ কলোনির সার্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির তরফে এবারের থিম হচ্ছে 'আনন্দ'।
প্রথমা থেকেই শুরু হয়েছে নির্দিষ্ট কিছু প্যান্ডেলে উপচে পড়া ভিড়। মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ববিধি। অন্যদিকে পুজোর মরশুমে করোনা সংক্রমণ শিকড়ে ওঠার আশঙ্কা করেছে কেন্দ্র। সংক্রমণ রুখতে এবার নয়া নির্দেশিকা জারি কলকাতা পুলিশের।
১৩ সেমি স্টোন চিপসের অভিনব দুর্গা ঠাকুর বানিয়ে তাক লাগাল বাঁকুড়ার ইঞ্জিনীয়ারিংয়ের ছাত্র । ৩ দিনের চেষ্টায় বিক্রির জন্য নামিয়ে রাখা স্টোন চিপস থেকে বিভিন্ন ধরনের স্টোন চিপস সংগ্রহ করে মহিষাসুরমর্দিনী রূপ তুলে ধরল শিল্পী অংকুর।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের প্রকল্প 'লক্ষ্মীর ভাণ্ডার'-র আদলে পুজো মন্ডপ এবার রায়গঞ্জে । এবারের দূর্গাপুজোয় দর্শনার্থীদের কাছে অন্যতম সেরা আকর্ষন হয়ে উঠেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার করনদিঘী সার্বজনীন দুর্গোৎসব।
শুক্রবার শহরে ইতিমধ্য়েই মুদিয়ালি সহ একাধিক পুজো উদ্বোধন করলেন মমতা । সর্বত্র মুখ্যমন্ত্রী কোভিড বিধি মেনে সচেতনাতার সঙ্গে পুজো কাটাতে বলছেন এবং সকলকে পুজোর শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
পুজো মানেই আড্ডা আর হৈহুল্লোড়। তবে সৌমি- বিয়াস-ভাবনার পুজোটা ঠিক কেমন? শ্যুটিং সামলে পুজো না কি পুজো সামলে শ্যুটিং কীভাবে হচ্ছে টলিউডের এই তিন সুন্দরীর পুজো প্ল্যানিং? অকপটে আড্ডায় নিজেদের প্ল্যানিং নিয়ে প্রকাশ্যে এই তিন নায়িকা।