ভারতে করোনার নতুন প্রজাতি JN.1-এর দাপট সবার আগে শুরু হয়েছিল কেরল রাজ্যে। ধীরে ধীরে তা অন্যান্য রাজ্যেও ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।
৩৪টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে কমছে কোভিড-১৯ (COVID-19) সংক্রমণ। আর কী কী সুখবর দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক (Union Health Ministry)?
গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে ২.৩৪ লক্ষ মানুষ করোনার কবলে পড়েছেন। এরইমধ্যে দেখা গিয়েছে, মহারাষ্ট্র ছাড়াও দক্ষিণের রাজ্যগুলোতে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যাচ্ছে।
আশার কথা এই যে বর্তমানে দেশে করোনা সংক্রমণের হার ১৫.৮% থেকে কমে ১৩.৩৯% নেমেছে। গত ২৪ ঘন্টায় ৩ লক্ষ ৩৫ হাজার ৯৩৯ জন করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন গোটা দেশে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Union Health Ministry) বুলেটিন অনুযায়ী, সোমবারের তুলনায় ১৬.৩৯ শতাংশ কমল ভারতের দৈনিক নতুন কোভিড-১৯ (COVID-19) সংক্রমণ। তবে, কি গতি হারাচ্ছে তৃতীয় তরঙ্গ?
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Union Health Ministry) বুলেটিন অনুযায়ী, রবিবারের তুলনায় ৮ শতাংশ কমল ভারতের দৈনিক নতুন কোভিড-১৯ (COVID-19) সংক্রমণ। তবে, ইতিবাচকতার হার (Positivity Rate) আরও বেড়েছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নয়া নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে ৬ থেকে ১১ বছর বয়সীরা মাস্ক পরতে পারে। তবে তা বাধ্যতামূলক নয় বলেই জানিয়েছে কেন্দ্র।
AIIMS, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ এবং COVID-19 ন্যাশনাল টাস্ক ফোর্স এবং জয়েন্ট মনিটরিং গ্রুপ দ্বারা যৌথভাবে এই ক্লিনিকাল নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।
২০১০ সালের ১৬ জানুয়ারি প্রথম ভারতে শুরু হয়েছিল করোনা টিকাকরণ প্রক্রিয়া। তারপর পেরিয়ে গিয়েছে এক বছর। ইতিমধ্যেই গোটা দেশের বুকে ফের আছড়ে পড়েছে করোনা ভাইরাসেরর তৃতীয় ঢেউ।
ওমিক্রন ভেরিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে চার হাজারের ঘর। মোট ২৩টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল করোনার এই ভেরিয়েন্টের কেস রিপোর্ট করেছে।