একদিকে ইজরায়েল যেমন গাজা লক্ষ্য করে ক্রমাগত আক্রমণ চালাচ্ছে। পাল্টা হামাসদের আক্রমণ ক্রমশই বিদ্ধস্ত হয়ে পড়ছে ইজরায়েল।
মূলত কূটনৈতিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখতেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। ভিন্ন ভিন্ন কূটনৈতিক স্বার্থ থেকেই এই সংঘাতে অবস্থান নিচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।
৩৬০০টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করে প্রায় শতাধিক সন্ত্রাসীকে নিকেশ করতে সক্ষম হয়েছে ইজরায়েলি সেনা।
একটি গোপন ডেরা থেকে হামাস গোষ্ঠীর সদস্যদের সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় বের করে এনে দেওয়ালের সঙ্গে ঠেসে ধরা হয়। তাদের পিঠে দেখা যায় রক্তের ছাপ। এদের মধ্যে রয়েছে হামাসের দক্ষিণ নৌ বিভাগের ডেপুটি কমান্ডার মুহাম্মদ আবু আ'আলি-ও।
‘প্রতিটি ধর্ম যেকোন রূপে সহিংসতাকে ঘৃণা করে, আমি উভয় পক্ষের কাছে রক্তপাত বন্ধ করার জন্য হাত জোড় করে আবেদন জানাচ্ছি’, প্রার্থনা করলেন আজমীর দরগাহ-র আধ্যাত্মিক প্রধান।
প্রধানমন্ত্রী নেহানিয়াহুর কার্যালয় থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ কিছু পোস্ট করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে যে ছবিগুলি দেখিয়েছিলেন তার কয়েকটি এখানে রয়েছে।
এবার মানবাধিকার রক্ষার আহ্বান জানালেন মুসলিম বুদ্ধিজীবী এবং ইসলামিক পণ্ডিতরা।
ইজরায়েল-প্যালেস্টাইন যুদ্ধ পরিস্থিতি ক্রমশঃ ঘোরালো হয়ে উঠছে। এরই মধ্যে হামাস জঙ্গিদের বর্বরতার ছবি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে।
সম্প্রতি হামাস জঙ্গিদের অত্যাচারের একটি ভিডিও শোশ্যাক মিডিযায় ভাইরাল হয়েছে।
মঙ্গলবার রাষ্ট্রপুঞ্জ জানিয়েছে ইতিমধ্যেই ঘরছাড়ার সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছে এক লক্ষ ৮৭ হাজার ৫০০ জনে।