ইজরায়েল অবরুদ্ধ করে রেখেছে গাজা উপত্যকা। তারপরেও কোথা থেকে অস্ত্র পাচ্ছে হামাস জঙ্গিরা। রইল ৫টি চোরা পথের সন্ধান।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম-এ মোদী বলেছেন, নেতানিয়াহু-এর সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। তিনি আরও বলেছেন চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে নেতানিয়াহু তাঁকে তথ্য দিয়েছেন।
উর্দু কবি মাহমুদ দরবেশ লিখেছিলেন “...আমার মাতৃভূমিকে কে বিক্রি করেছে, তা আমি জানি না। আমি শুধু দেখেছি, এর দাম কে পরিশোধ করছে।” হামাস আর ইজরায়েলের ভেতরকার লড়াই আসলে ঠিক তেমনই।
হামাস একটি ইসলামপন্থী জঙ্গি সংগঠন। এটি ২০০৭ সাল থেকে গাজা শাসন করছে, যেখানে এটির ঘাঁটিও রয়েছে। এর প্রধান সমর্থক ইরান, কাতার এবং তুরস্ক
ভিডিওটি নিজেদের অফিসিয়াল এক্স হ্যান্ডেল (পূর্বত্ন টুইটার) থেকে পোস্ট করেছে আইডিএফ।
হামাসদের হাতে বন্দি শীর্ষ ইজরায়েলি প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা স্পষ্ট করে জানিয়েছে, তারা যুদ্ধ ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছে।
ইজরায়েলের কঠোর অবরোধ। খাবার আর জল পর্যন্ত ঢুকতে পারবে না গাজায়। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বিদ্যুৎ সংযোগও।
মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন বলেছেন যে ইউএসএস জেরাল্ড আর. ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড ক্যারিয়ারের পাশাপাশি ক্রুজার এবং ডেস্ট্রয়ারের সাথে ৫ হাজার নৌ কর্মী এবং যুদ্ধ বিমানও ইজরায়েলকে সাহায্য করার জন্য পাঠানো হচ্ছে।
জার্মান থেকে ইজরায়েলে গিয়েছিলেন ৩০ বছর বয়সি শানি ন্যুক। তাঁকেই ধর্ষণ করে শিস দিতে দিতে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গিয়ে মেরে ফেলে হামাস সন্ত্রাসবাদীরা।
ভয়ঙ্কর দৃশ্য থেকে দুই ছোট্ট সন্তানকে বিরত রাখতে বারবার তাদের চোখে হাত চাপা দিচ্ছেন মা। আর, নিজের বাবার হাতে রক্ত দেখে ভয়ে কঁকিয়ে উঠছে ৬-৭ বছরের ছেলেটি।