জায়গায় জায়গায় রাস্তার ওপর গাড়ি চালানো বন্ধ করে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন প্রতিবাদীরা।
আইন জনসাধারণের স্বার্থে ব্যবহার করা যাবে। সোশ্যাল মিডিয়া মোবাইলের মাধ্যমে অপরাধ সংগঠনের জন্য প্ররোচনা রোধ করার জন্য এবার কেন্দ্র সরকার দ্রুত জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে পারে।
আগামী ৭ ডিসেম্বর এসকেএম-এর (SKM) পরবর্তী সভা ডাকা হবে। কৃষকদের আন্দোলনের ভবিষ্যত পথ নির্ধারণের জন্য এই সভা ডাকা হয়েছে।
'কৃষক আন্দোলন করতে গিয়ে কত লোক মারা গেছে, সে বিষয়ে কেন্দ্রের কাছে পরিসংখ্যান পাঠায়নি এখনও কোনও রাজ্য সরকার', এমনটাই দাবি জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ।
পর্তুগাল শ্রম ও সামাজিক নিরাপত্তা মন্ত্রী আনা মেন্ডেস গাডিনহো জানিয়েছেন মহামারির কারণেই কর্মীদের সুবিধার্থে এই আইন পাশ করানো হয়েছে।
এদিনের কর্মসূচিতে রাজ্য সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার সমস্ত বিশিষ্ট নেতারাই উপস্থিত ছিলেন বলে দেখা যায়। জনসভায় বিভিন্ন কৃষক, খামার-শ্রমিক, শ্রমিক, ছাত্র, যুব ও গণতান্ত্রিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
২০২০ সালে ২৬ নভেম্বরই দিল্লির উপকণ্ঠে প্রথম এই কৃষক আন্দোলনের সূচনা হয়। যাতে যোগ দেয় পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ সহ একাধিক রাজ্যের লক্ষাধিক কৃষক।
ক্যাবিনেট সিলমোহর দিল বিতর্কিত কৃষি বিল বাতিলের কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে। এই নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসে মন্ত্রিসভা।
বুধবার গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসতে চলেছে মন্ত্রিসভা। সেই বৈঠকেই কৃষি বিল প্রত্যাহার করা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে তাতে সিলমোহর দেবে নরেন্দ্র মোদী নেতৃত্বাধীন ক্যাবিনেট।
আন্দোলনকারী কৃষকদের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে একটি খোলা চিঠি লিখবে। সেখানে অমীমাংসিত দাবিগুলির উল্লেখ থাকবে।