বৃহস্পতিবার বক্তব্য পেশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর বক্তব্যের শেষে নরেন্দ্র মোদীর কাছ থেকে সাগ্রহে অটোগ্রাফ চেয়ে নিলেন মার্কিন স্পিকার কেভিন ম্যাককার্থি।
মোদীকে সম্মান জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কাজ হাত লাগিয়েছেন মার্কিন ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন। আর হোয়াইট হাউসের রান্নাঘরের দায়িত্বে থেকছেন সেখানেরই প্রধান শেপ নিনা কার্টিস।
ওয়াশিংটনে বাইডেনের ব্যক্তিগত নৈশভোজে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রইল ওয়াশিংটন সফরের ১০টি সেরা ঘটনা।
আমেরিকান থিঙ্ক ট্যাঙ্ক এক্সপার্ট গ্রুপের সঙ্গে দেখা করলেন প্রধানমন্ত্রী। এর পাশাপাশি আমেরিকার গ্রুপ অফ একাডেমিকস এবং গ্রুপ অফ হেলথ কেয়ার এক্সপার্টসদের সাথেও আলোচনা হয়েছে তাঁর।
সফরের শুরুতেই বিশ্বের তাবড় শিল্পপতি তথা বিনিয়োগকারী ও নোবেল বিজয়ীদের সঙ্গে বৈঠক করলেন মোদী। তাঁর সঙ্গে বৈঠকের পর অত্যন্ত ইতিবাচক হতে দেখা গেছে বিনিয়োগকারীদের।
নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকের পর অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত এবং উৎসাহী হতে দেখা গেল বিশ্বের ১ নম্বর ধনকুবের এলন মাস্ককে। ভারতে বিনিয়োগ করা নিয়ে অত্যন্ত ইতিবাচক টেসলা কর্তা।
এর আগেও যখন মার্কিন সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী, তখনও দেখা গিয়েছিল বিশ্বের অন্যতম সেরা সব উদ্যোগপতিদের সঙ্গে তাঁকে বৈঠক করতে। এবারও তার অন্যথা হচ্ছে না। জানা গিয়েছে নিউ ইয়র্কে ২১ জুন হবে বৈঠক।
মোদীর আমেরিকা সফরকালে নিউ ইয়র্কে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে পারেন টেসলা কর্তা এলন মাস্ক।
প্রতিবেশী দেশ চিনের বিষয়ে নরেন্দ্র মোদী বলেন, “ভারত তার সার্বভৌমত্ব এবং মর্যাদা রক্ষার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” তিনি আরও জানান, “সারা বিশ্ব জানে যে, ভারত সবার আগে শান্তিকে মর্যাদা দেয়।"
আমেরিকায় তাঁর অষ্টম সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন-এর আমলে প্রধানমন্ত্রী মোদীর এটা দ্বিতীয় মার্কিন সফর।