রাম মন্দিরের 'প্রাণ প্রতিষ্টা' অনুষ্ঠানের কাউন্টডাউন শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে, রামের মূর্তি স্থাপনের পরে এই মন্দিরটি কেমন হবে তা জানতে দেশজুড়ে মানুষ আগ্রহ বাড়ছে।
মন্দিরের পবিত্রতা প্রতিষ্ঠার বছরের সঙ্গে নেপালি স্ট্যাম্পে উল্লিখিত বছরের এমন আশ্চর্যজনক মিল বেশ অপ্রত্যাশিত এবং চিন্তা-উদ্দীপক।
স্বয়ং মোদীর বিরুদ্ধে ধর্মীয় ’দাদাগিরি’ করার অভিযোগ এনেছেন পুরীর শঙ্করাচার্য স্বামী নিশ্চলানন্দ সরস্বতী মহারাজ। তিনি স্পষ্টতই কটাক্ষ করেছেন, ‘সব জায়গায় নিজেকে জাহির করাটা উন্মাদের লক্ষণ।’
প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান শুরু হবে ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ থেকে এবং কর্মসূচি চলবে সাত দিন ধরে।
বিজেপি শাসিত অনেকগুলি রাজ্য-প্রশাসনের তরফ থেকে ২২ জানুয়ারি ‘জাতীয় ছুটি’ ঘোষণা করার আবেদন জানানো হয়েছে কেন্দ্রের মোদী সরকারের কাছে।
চম্পত রাই বলেছেন , তিন জন ভাস্কর রাম মন্দিরের জন্য মূর্তি তৈরি করেছিলেন। তাদের মধ্যে থেকেই একজনকে বেছে নেওয়া হয়েছে।
১৯৮৬ সালে আরএসএস প্রতিনিধি সভার রেজুলেশনের পর রাম মন্দিরের প্রচারের জোরদার করা হয়। বিজেপি সভাপতি লালকৃষ্ণ আডবানি দেশব্যাপী রথযাত্রার নেতৃত্ব দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন।
বিনামূল্যেই পেয়ে যাবেন প্রভু শ্রী রামের প্রসাদ। কীভাবে প্রসাদের জন্য অর্ডার বুকিং করতে হবে, তা জেনে নিন।
অযোধ্যার রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষ্যে আমেরিকাতে আকর্ষণীয় আয়োজন করলেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (Vishwa Hindu Parishad) সদস্যরা ।
উত্তরাখণ্ডের জ্যোতিষপীঠের শঙ্করাচার্য অভিমুক্তেশ্বরানন্দ জানিয়েছেন, মন্দির হল ঈশ্বরের দেহ, মন্দিরের চূড়া হল ঈশ্বরের চোখ, আর মন্দিরের মাথায়ে যে কলস বসান হয় তা হল ঈশ্বরের মাথার প্রতিনিধিত্ব করে।