সূত্রের খবর, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS) দ্বারা আয়োজিত একটি তহবিলে অযোধ্যা রাম মন্দির ফাউন্ডেশনের জন্য অনুদান দিয়েছেন প্রায় ৩০০ জন গরিব ভিক্ষুক।
উত্তর প্রদেশের সরকার কর্তৃক জারি করা এক নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সমগ্র অযোধ্যা জুড়ে মদ ও মাংস বিক্রি করা ‘নিষিদ্ধ’ ।
মুম্বইয়ের এই তরুণী গর্ব করে বলেছেন, রামের পুজো করার জন্য হিন্দু হওয়ার প্রয়োজন নেই না। ভালো মানুষ হলেই চলে।
অযোধ্যা রাম মন্দির নির্মাণ ও পরিচালনার জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল শ্রীরাম জন্মভূমি ট্রাস্ট। এই ট্রাস্ট বলেছে, আমন্ত্রিত অতিথিদের পবিত্র প্রসাদ দেওয়া হবে।
তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রের খবর শুধু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নন, দলের কোনও প্রতিনিধি রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দেবে না।
জ্যোতিষশাস্ত্র মেনে অত্যন্ত শুভ মুহূর্তে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতে চলেছে রাম মূর্তির। ভগবানের সিংহাসনের চারিদিকে দেওয়া হবে সোনার প্রলেপ।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে রাম মন্দিরে অনুমোদনহীন ব্যক্তিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আর সেই কারণেই কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
৫ হাজার হিরে দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বিশেষ হার। অযোধ্যার নবনির্মিত রাম মন্দিরের আদলে অভূতপূর্ব শিল্প।
শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের প্রধান সম্পাদক চম্পত রাই বলেছেন, আমন্ত্রণ পত্রগুলিতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট যোগ করেছেন।
এই মন্দিরে প্রত্যেকদিন প্রায় ২ লক্ষ ভক্তের সমাগম হবে বলে মনে করা হচ্ছে। রাম মন্দির উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাতে বিগ্রহ পূজিত হবে বলেও জানা গেছে।