৮ সেপ্টেম্বর সকাল থেকে শুরু হয়েছে এই সম্মেলন। সেই আন্তর্জাতিক সভাতেই ভাষণ রাখার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর টেবিলে দেশের নাম হিসেবে 'ভারত' লেখা ফলক স্পষ্ট দেখা গেল।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদাসহ অনেক রাষ্ট্রপ্রধান গতকাল দিল্লি পৌঁছেছেন।
গত ২ দশকে ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক সম্পর্কের অনেক উন্নতি হয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের গুরুত্ব আর অস্বীকার করতে পারে না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বৈঠকের পর বলেছেন, গত ৯ বছর ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক আগের তুলনায় আরও মজবুত হয়েছে। সম্পর্কের এই অগ্রগতি খুবই আনন্দদায়ক।
দিল্লিতে মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন পৌঁছানোর আগেই আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেছেন যে জুন মাসে যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়েছিল দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে সেই বিষয়গুলির অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করবেন তাঁরা।
বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে ১৫টিরও বেশি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ৮ই সেপ্টেম্বর, প্রধানমন্ত্রী LKM-এ মরিশাস, বাংলাদেশ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতাদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন।
কংগ্রেসের চার মুখ্যমন্ত্রীর মধ্যে শুধুমাত্র হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু নৈশভোজে যোগ দিতে পারেন।
পোস্টারে ব়্যাঙ্কিং সহ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সহ বিশ্বের একাধিক নেতার ছবি রয়েছে। লেখা রয়েছে দেশের নামও। প্রথমেই রয়েছে মোদীজির ছবি।
জি ২০(G20) বিদেশ মন্ত্রীদের বার্ষিক বৈঠকে ভারত একটি সম্পূর্ণ আলোচনা ও গুরুত্বপূর্ণ ফলাফল লিপিবদ্ধ করেছে। এই বিস্তৃত নথিটি সদস্য রাষ্ট্রগুলির জন্য প্রাসঙ্গিক।
জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)এর শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি চলছে। রীতিমত তৈরি নতুন দিল্লি। সুষ্ঠভাবে গোটা অনুষ্ঠান পরিচালনার জন্য কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।