আজ ভারত তার শক্তিশালী মধ্যবিত্তের সঙ্গে বিশ্ব নেতৃত্বের দায়িত্বের জন্য প্রস্তুত। শত্তির ভারসাম্য দ্রুত গ্লোবাল সাউথের দিকে ঝুঁকছে। এমন একটি অঞ্চল যেখানে ভারত একটি নেতৃত্বস্থানীয় খেলোয়াড় হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
জাতীয় রাজধানীতে বিমান প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্রের পাশাপাশি কাউন্টার-ড্রোন সিস্টেমও মোতায়েন করছে। এছাড়াও, দেশের উত্তরাঞ্চলে যেকোনো গতিবিধির ওপর নজর রাখতে এয়ারবর্ন ওয়ার্নিং অ্যান্ড কন্ট্রোল সিস্টেম মোতায়েন করা হচ্ছে।
ইম্পেরিয়াল হোটেলে অনুষ্ঠিত এই গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্টটি ভারতের গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে আরও ভবিষ্যতের পথ প্রশস্ত করার জন্য আন্তর্জাতিক চিন্তাশীল নেতা , নীতি নির্ধারক, শিল্প বিশেষজ্ঞ ও স্টেকহোল্ডারদের একত্রিত করেছিল।
১৫ তম ব্রিকস সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন প্রযুক্তি থেকে শিক্ষা, সমাজ থেকে আর্থিক ভিত্তি, সবকিছুকেই ভবিষত্যের কথা ভেবে উন্নত করতে হবে। একটি দেশের তথা সার্বিক বিশ্বের যথার্থ উন্নয়ন তাতেই সম্ভব।
প্রথমে প্রধানমন্ত্রী মোদী ওয়াটারক্লুফ এয়ারফোর্স ঘাঁটিতে অবতরণ করেন। সেখানে তাঁকে স্বাগত জানান দক্ষিণ আফ্রিকার ডেপুটি প্রেসিডেন্ট পল মাশাটাইল।
G20 শীর্ষ সম্মেলনে থিমযুক্ত বাসুধৈব কুটুম্বকম অর্থাৎ এক পৃথিবী এক পরিবার আর এক ভবিষ্যৎ এই ধারনা তুলে ধরেছে।
২০২৩ সালে জি৭ সম্মেলনে যোগ দিয়েছে মোট ২২টি দেশ। এদের মধ্যে শীর্ষ স্থানে আছে মাত্র ৪টি দেশ, তারই মধ্যে একটি হল ভারত।
বিশ্ব সমস্যা সমাধানে পদ দেখাবে বৌদ্ধরা। নতুন দিল্লিতে আগামী ২০-২১ এপ্রিল বসছে বিশ্ব বৌদ্ধ সম্মেলন। আলোচনায় অংশ নেবে ৩০টি দেশের ১৮০ জন।
প্রত্যেক দেশকে এক সভায় সমন্বিত করে ভারত সমগ্র বিশ্বকে এক আঙিনায় নিয়ে এসে বিশ্বে দ্রুত পরিবর্তনের গতি নির্ধারণের লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে।
গ্রুপ অব সেভেন দেশের বিদেশমন্ত্রীরা ইউক্রেনকে সমর্থন অব্যাহত রাখতে এবং রাশিয়ার ওপর আরো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে সম্মত হয়েছেন।