আজ রইল চার রাশির কথা। শাস্ত্র মতে, দয়ালু স্বভাবের হন এরা, সকলকে আনন্দ দিতে ভালোবাসেন এই চার রাশি। দেখে নিন কারা হন এমন স্বভাবের হয়ে থাকেন।
রাজধানীতে পৌঁছেই তিনি রওনা দেন প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের দিকে। মোদীর সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ আলাপচারিতার পর তিনি চলে যান বঙ্গভবনে। West Bengal Governor CV Ananda Bose meets PM Narendra Modi on 26 November in New Delhi
বাবা সিবি আনন্দ বোস যখন রাজভবনে শপথবাক্য পাঠ করছেন তখন অনেক দূরে প্রবাসে রয়েছে তাঁর ছেলে। যিনি আগামী দিনে গল্পকার হতে চান। পড়াশুনা করছেন অভিনয় স্কুলে। তিনি জানালেন ঠিক কেমন তাঁর আর বাবার সম্পর্ক।
এই চার রাশির ছেলে মেয়েরা সহজে সকলের পছন্দের মানুষ হয়ে থাকেন। কর্মক্ষেত্রে সকলকে আনন্দ দিয়ে থাকেন সকলে। এদের কাজ ও স্বভাব উভয় প্রশংসিত হয় সকলের মুখে। দেখে নিন তালিকায় কে কে আছেন।
আজ, বুধবার রাজভবনে বাংলার ২২ তম স্থায়ী সাংবিধানিক প্রধান হিসাবে শপথ নিলেন সি ভি আনন্দ বোস। বিমান বসুর হাত ধরে তাঁকে সামনের সারির চেয়ারে এনে বসিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
কলকাতা শহরের একটি ঐতিহাসিক স্থান কালীঘাট মন্দির দর্শনের পর শহরের খুঁটিনাটির প্রতিও যে তাঁর বিশেষ উৎসাহ রয়েছে, তা স্পষ্ট হয়ে গেল প্রথম আগমনের দিনেই।
কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজা, মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী, পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল। রাজ্যপালকে দেওয়া হল গার্ড অফ অনার।
শনিবার নতুন রাজ্যপালকে ফোন করে সৌজন্য বিনিময় করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শপথ নেওয়ার দিন হিসেবে দুটি দিনের প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে আনন্দ বোসকে।
রাজ্যপাল রাজভবনে স্থানান্তরিত হওয়ার পর, রাজ্য-রাজ্যপালের মধ্যে সুসম্পর্ক অটুট থাকে কিনা, সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছে সমস্ত রাজনৈতিক দল।
রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস মনে করেন যে রাজ্যপালের ভূমিকা হল ‘সঠিক সমাধানের’ মাধ্যমে রাজভবন এবং শাসকদল তৃণমূল সরকারের মধ্যে ‘সমস্ত দ্বন্দ্বের সমাধান’ করে রাজ্য এবং কেন্দ্রের রেষারেষি মেটানো।