রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের কনসভয় পৌঁছে যায় উত্তর ২৪ পরগনার শ্যামনগরে। সেখানে বিক্ষোভ দেখায় স্থানীয়রা। তারপর রাজ্যপালের কনভয় যায় ব্যারাকপুরে।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মভূমি জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি পরিদর্শন করেন বাণিজ্য মন্ত্রী নাইজেল হাডলস্টন। বিশ্বকবির জন্মস্থানে আসাকে ‘অবিশ্বাস্য অনুভূতি’ বলে ব্যাখ্যা করেন তিনি।
সিভি আনন্দ বোস মন্তব্য করেন, “মানুষের রক্ত নিয়ে রাজনৈতিক হোলি বন্ধ হওয়া উচিত।” এরপরেই শাসকদল তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে, “রাজ্যপাল একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের হয়ে কাজ করছেন।”
রবিবার রাতেই বাসন্তীতে নিহত তৃণমূল কর্মীর পরিবারের মানুষজনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন রাজ্যপাল। সোমবার উত্তরবঙ্গ থেকে পদাতিক এক্সপ্রেসে শিয়ালদহ পৌঁছে সোমবারই বাসন্তী রওনা হচ্ছেন তিনি।
কোচবিহার সফরে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। দেখা করেন নীশিথ প্রামাণিক-সহ বিজেপি নেতারা। রাজ্যপাল গেলেন বিজেপির নিহত কর্মীদের বাড়িতে। অভিযোগ জানাল বাম আর কংগ্রেসও।
মদন মিত্রর নিশানায় রাজ্যপাল। এবারও পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে তৃণমূল বিধায়ক রাজ্যপালকে হুমকি দেন। তিনি রাজ্যপালকে বাংলা ছা়ড়ার হুমকি দেন।
নিউ ইয়র্ক শহরের সমস্ত স্কুলে দীপাবলির উৎসব উপলক্ষ্যে ছুটি ঘোষণা করলেন মেয়র এরিক আ্যাডামস। কালীপুজোর আনন্দ ভারত ছাড়িয়ে পৌঁছে গেল সুদূর আমেরিকায়।
রাজভবে দীর্ঘ বৈঠকে সিভি আনন্দ বোস আর রাজীব সিনহা। রাজ্যপাল নাকি নির্বচন কমিশনারকে বলেছেন, রাজনৈতিক দল নির্বিশেষে পদক্ষেপ করতে হবে। অশান্তি হলেই তা নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
ঐতিহাসিকদের মতে, পশ্চিমবঙ্গ দিবসের তারিখটি মোটেই আনন্দের দিন নয়, বরং, বাংলারই অন্য একটি দুঃখজনক ইতিহাসের সাথে জড়িত। রাজ্যপালকে লেখা চিঠিতে এই কথা উল্লেখ করেই আজকের দিনে আনন্দ উদযাপন না করার অনুরোধ করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কী হবে এই ‘শান্তি ঘর’-এ? জানা যাচ্ছে, এই কক্ষে একটি বিশেষ ফোন নম্বর এবং একটি ইমেল আইডি চালু করা হয়েছে রাজভবনের তরফে। সাধারণ মানুষ সরাসরি ওই নম্বরে ফোন যেকোনও প্রান্তের অশান্তির খবর পৌঁছে দিতে পারবেন।