বিজেপি প্রার্থীর বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে। নির্বাচনী প্রচারে সমস্যা হচ্ছে, তাই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন প্রাক্তন বিচারপতি।
তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা, হামলা, ভাঙচুর-সহ একাধিক ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অস্ত্র আইনেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার স্বামীর বিরুদ্ধে মামলাটি উঠেছিল সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তর ডিভিশন বেঞ্চে।
এবার আদালত অবমাননার জন্য স্টেট পাবলিক ইনফরমেশন অফিসারের বিরুদ্ধে রুল জারি করল কলকাতা হাইকোর্ট।
তৃণমূল নেতার এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আদালত অবমাননার অভিযোগ তুলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপের আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন আইনজীবী তথা বিজেপি নেতা কৌস্তভ বাগচী।
শান্তনুকে মতুয়া মহাসংঘের পাঠানো আগের নোটিশও খারিজ করেছে হাই কোর্ট। বলা হয়েছে, তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পুলিশকে নতুন করে নোটিশ পাঠাতে হবে। তিন দিন তথা ৭২ ঘণ্টা আগে সেই নোটিশ পাঠাতে হবে বলে জানিয়েছে আদালত।
আদালতের নির্দেশ, প্যানেল বাতিলের পর এসএসসি এবার নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করবে। দুর্নীতি করে অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরী করে যারা এই চাকরি দিয়েছেন তার সন্ধানে তদন্ত করবে CBI। যাকে প্রয়োজন তাকেই হেফাজতে নিতে পারবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।
গত কয়েকমাসে একাধিকবার রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে আক্রান্ত হয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। তবে সিবিআই, ইডি, আয়কর বিভাগ, এনআইএ তদন্ত বন্ধ হচ্ছে না।
২০০৯ সালে প্রাথমিকে ১৮২৬ জন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকার। ২০১৯ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়। পরের বছরই ৩৪ বছরের বাম জমানার অবসান।
শুনানির সময় আদালত বলেছে, সন্দেশখালিতে যা হয়েছে তা অত্যন্ত লজ্জাজনক। আদালত আরও বলেছে, কোনও নাগরিকের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়লে সরকারের দায় থাকে ১০০ শতাংশ।