যদিও প্রতিটি মন্দিরের নিজস্ব গোপনীয়তা রয়েছে, তবে আপনি জগন্নাথ মন্দিরের তৃতীয় সিঁড়ি সম্পর্কিত গোপনীয়তার কথা শোনেননি। আসুন এই মন্দিরের রহস্যময় সিঁড়ি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি।
ওড়িশার পুরী জেলায় অবস্থিত জগন্নাথ ধামের ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে এখানে একটি হেরিটেজ করিডোর তৈরি করা হয়েছে। এই প্রকল্পের নামও রাখা হয়েছে শ্রীমন্দির পরিক্রমা প্রকল্প (এসপিপি)।
ভারতের আধ্যাত্মিকতার প্রতি বিদেশিদের আকর্ষণ নতুন কিছু নয়। এবার ইটালির হকি দলের খেলোয়াড়দেরও মন্দির দর্শন করতে দেখা গেল।
মন্দির কর্তৃপক্ষ আগেই ঘোষণা করেছিল ২০২৪ সালের পয়লা জানুয়ারি অর্থাৎ নতুন বছরের প্রথম দিন থেকেই জগন্নাথ মন্দিরের দর্শনে আসা ভক্তদের জন্য নতুন ড্রেস কোড চালু করা হবে।
সকাল থেকে এদিন জগন্নাথ মন্দিরে ঢোকার অপেক্ষায় ছিলেন প্রচুর মানুষ । তাঁরা প্রধান প্রবেশদ্বার সিংহদুয়ারে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছিলেন। কার্তিক মাসের অমাবস্যা উপলক্ষ্যে প্রচুর মানুষ জড়ো হয়েছিলেন।
সম্প্রতি এই মন্দির ঘিরে এমন কিছু পর পর ঘটনা ঘটছে যা আগে কখনও ঘটেনি। এই ঘটনাগুলো রীতিমতো ভয় ধরাচ্ছে সকলের মনে। পরপর এই মন্দিরে কেন এমন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে। একী তবে কোনও মহাপ্রলয়ের ঈঙ্গিত!
মন্দির প্রশাসন জানিয়েছে যে ভক্তরা ছেঁড়া জিন্স, স্কার্ট বা পোশাকে শালিনতা লঙ্ঘন করবেন তাদের ওড়িশার পুরী জগন্নাথ মন্দিরে প্রবেশ করতে পারবেন না।
রবিবার অক্ষয় তৃতীয়া তিথিতেই একথা ঘোষণা করলেন তিনি। কিন্তু এখন প্রশ্ন কে এই বিশ্বনাথ? কীভাবে এই বিপুল অর্থের মালিক হয়ে উঠলেন তিনি?
জগন্নাথ মন্দিরের মূর্তি প্রতি ১২ বছর পর পর পরিবর্তন করা হয়। আসলে জগন্নাথ মন্দিরে ভগবান জগন্নাথ, বলরাম এবং বোন সুভদ্রার কাঠের মূর্তি রয়েছে। প্রতি ১২ বছর অন্তর এই মূর্তি বদলানোর প্রথা বহু শতাব্দী ধরে চলে আসছে।
। হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে এই মন্দিরের জনপ্রিয়তা ও গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমান মন্দিরটিকে ১০ শতক পর থেকে একটি পুরানো মন্দিরের জায়গায় পুনর্নির্মাণ করা হয়েছিল এবং পূর্ব গঙ্গা রাজবংশের প্রথম রাজা অনন্তবর্মণ দেব দ্বারা এটি নির্মাণ করা হয়েছিল ।