হু হু করে ছুটে যাচ্ছে ট্রেন। জানলায় ঝুলে কেরামতি করছিলেন যুবক। ছাদের ওপর উঠতেই কী ঘটল? দেখুন হাড় হিম করা দৃশ্য!
চরম আতঙ্কের মধ্যে সিট আঁকড়ে অক্সিজেন মাস্ক পরে বসে রইলেন যাত্রীরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে সেই ঘটনার ভিডিও।
শুক্রবার বিকেল ৫টা নাগাদ কলকাতার বাবুঘাট থেকে বাসটি খড়গপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। গন্তব্য ওড়িশার পারাদ্বীপ। আগুন লাগে মাদপুরে।
জ্যোতিষ শাস্ত্রের ওপর মানুষের ভরসা বহু যুগের। নতুন কাজ শুরু করতে, বিয়ের আগে কুষ্টি মেলাতে কিংবা ভবিষ্যত কেমন কাটবে জানতে অনেকেই শাস্ত্রে ওপর ভরসা করে থাকেন।
ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির উত্তরপাড়ায়। বেশ কয়েকদিন ধরেই ঘরের দরজা জানলা বন্ধ করে ওই বৃদ্ধা বাড়ির মধ্যেই বসেছিলেন বলে জানিয়েছেন প্রতিবেশীরা।
প্রায়ই দরজা খোলা বা বন্ধ করার সময় একটি শব্দ হয়, যা আমরা উপেক্ষা করি। যাইহোক, আমাদের এই আওয়াজগুলির সাথে সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার। কারণ জানলা এবং দরজা থেকে আসা এই শব্দগুলি বাস্তু অনুসারে অশুভ ফল দেয় বলে বলা হয়।
শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বলা হচ্ছে যে মেঝেতে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে সেখানে ৩০টি রুম রয়েছে। এর মধ্যে ১৮টি রুম বুক করা হয়েছে। দুর্ঘটনার সময় গোটা হোটেলে ৪০ থেকে ৪৫ জন ছিলেন বলে ধারণা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই প্রৌঢ়ের নাম পঞ্চানন হালদার। কল্যাণীর বাসিন্দা ছিলেন তিনি। ২৩ ফেব্রুয়ারি শারীরিক সমস্যা নিয়ে আর জি করের মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি হন। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছিল। জরুরি বিভাগ যে ভবনে, তারই পাঁচতলায় ওই ওয়ার্ডটি রয়েছে।
আজ সকালে মা ও ছেলে দু'জনেই একসঙ্গেই ঘরে বসেছিলেন। সেই সময় হঠাৎই বিদ্যুৎ ঘরের এক প্রান্তের জানালা থেকে প্রবেশ করে অপর প্রান্ত দিয়ে বেরিয়ে যায়।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার জীবনতলা থানার পুলিশ ও বারুইপুর জেলা পুলিশের স্পেশাল অপারেশান গ্রুপের পুলিশকর্মীরা বৃহস্পতিবার রাতে তল্লাশি অভিযান চালাল। হদিশ মিলল গোটা একটা অস্ত্র কারখানার।