বিকেল ৫টা ২০ থেকে বন্ধ ট্রেন চলাচল। পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে, পরিষেবা স্বাভাবিক করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা হয় ওই তথ্য। ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসতেই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে চিনা সরকার।
বুধবার রাতে প্যাসেঞ্জার ট্রেনটিতে একটি মালগাড়ির ধাক্কা লাগে। বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত ওই লাইনে স্বাভাবিক করা যায়নি ট্রেন চলাচল।
বন্দে ভারত প্রকল্প এবং এর খরচ সম্পর্কে বলতে গিয়ে মণি বলেন, “ট্রেনটির বাজেট নিয়ে সন্দেহ ছিল। পরিস্থিতি খারাপ হলে সমালোচনার মুখে পড়তে হবে বলে কেন্দ্র চিন্তিত ছিল।
মণিপুর সরকার বৃহস্পতিবার আদিবাসী এবং মেইতি সম্প্রদায়ের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সহিংসতা বন্ধ করতে সবচেয়ে গুরুতর ক্ষেত্রে গুলি করার আদেশ জারি করেছে। একই সঙ্গে মণিপুর সরকারের পরামর্শে ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে।
মুখ্যমন্ত্রীকে দরজার কাছে দেখা মাত্রই হুড়মুড় করে এগিয়ে আসেন সকলে। মমতা নিজেও উদ্যোগী হয়ে তাঁদের সঙ্গে বেশ কিছু ক্ষণ কথা বলেন।
কেরালার প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, যা কাসারগোদ এবং তিরুনান্থপুরমের মধ্যে চলবে। দুই স্টেশনের মধ্যে ৬০০ কিলোমিটার দূরত্ব আট ঘন্টায় পাড়ি দেওয়া যাবে।
মঙ্গলবার কুর্মি-রাজ্যসরকার বৈঠক, তার আগে পর্যন্ত আন্দোলন শিথিল রাখার কথা বললেন আন্দোলনকারীরা। ইতিমধ্যেই বাতিল ৫০০ ট্রেন।
এখনও অবরোধ প্রত্যাহারের বিষয় কিছুই জানানো হয়নি। সেখানকার নেতৃত্ব অবশ্য এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করছেন বলে জানিয়েছেন। তবে তাঁদের কাছ থেকে এখনও কোনও নির্দেশিকা আসেনি।
২ দিনে দক্ষিণ পূর্ব রেলের মোট ১৮৮টি ট্রেন বাতিল করা হচ্ছে কুড়মি আন্দোলনের জেরে। ৫ এপ্রিল থেকে একনাগাড়ে অবরোধ চলায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতীয় রেল কর্তৃপক্ষ।