পরিষেবা ব্যহত হওয়ায় বাতিল হয় পরের বেশ কয়েকটি ট্রেনও। ফলে ভিষণ সমস্যায় পড়তে হয় যাত্রদের। সকাল থেকেই যাত্রীদের ভিড়ে ঠাসা।
রেল কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে এই দুদিন শিয়ালদা, বনগাঁ, হাবড়া, ডানকুনি, হাসনাবাদ ও দত্তপুকুর থেকে বেশ কয়েকটি লোকাল বাতিল করা হয়েছে।
ওড়িশায় তিনটি ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় সাত জন রেলকর্মীকে বরখান্ত করা হয়েছে। রেল সূত্রের খবর দায়িত্বে গাফিলতির জন্যই সাতজনকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
কামরার জানলা দিয়ে গলগল করে কুণ্ডলী পাকিয়ে বেরোতে থাকে কালো ধোঁয়া। দাউদাউ করে ট্রেনের কামরা জ্বলতে দেখে ঘটনাস্থলে ব্যাপক আতঙ্কের সৃষ্টি হয়।
শনিবার প্রায় সাড়ে ছটা নাগাদ ফের ওই লাইনে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। আপাতত স্বাভাবিক ট্রেন পরিষেবা।
রবিবার তখনও স্পষ্ট হয়নি ভোরের আলো, হঠাৎ করেই ভয়ঙ্কর শব্দে কেঁপে উঠল বাঁকুড়ার ওন্দা রেলস্টেশন এলাকা। চালকের তন্দ্রার জেরেই মারাত্মক দুর্ঘটনা।
গুয়াহাটি থেকে জম্মু তাওয়াইয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় লোহিত এক্সপ্রেস। বিকেল ৪টে ৪৫ নাগাদ উত্তর দিনাজপুরের ডালখোলা ও সূর্যকমল স্টেশনের মাধ্যে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে দূরপাল্লার ট্রেনটি।
ইদের কথা মাথায় রেখে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একাধিক ট্রেন বাতিল করল ভারতীয় রেল।
ভয়াবহ মৃত্যুর পাশাপাশি স্বজনহারা মানুষদের গভীর শোক নিয়েও সমবেদনা ফুটে উঠেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা কবিতায়।
হঠাৎ ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়। দুর্ঘটনা এড়াতে শ্রমিকরা পাশের রেললাইনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি পণ্যবাহী ট্রেনের নিচে লুকিয়ে থাকে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, যে মালগাড়িতে ইঞ্জিন লাগানো ছিল না, সেটি চলতে শুরু করে