শুক্রবার তৃণমূল কংগ্রেসের সমাবেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ যোগ দেবে বলেও দলের অনুমান।সমাবেশে থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমবার সকালবেলা ‘ব্যস্ত’ থাকার কারণে বিকালে ইডির দফতরে হাজিরা দিয়েছিলেন কৌস্তুভ। এদিন বিকেল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত তাঁকে একটানা ম্যারাথন জেরা করা হয়।
ভোট পরবর্তী হিংসায় উত্তপ্ত খেজুরি। তৃণমূল কর্মীকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগ বিজেপির বিরুদ্ধে। বিজেপি বলল গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জের।
পরিবারের সদস্যরা দাবি করেছেন যে, তাঁকে যারা আক্রমণ করেছিল, তারা সকলেই ISF, অর্থাৎ ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট দলের কর্মী ও সমর্থক।
এমন অনেক এলাকা রয়েছে যেখানে দলের এসসি-এসটি ভোট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মনে করা হচ্ছে এই জায়গাগুলিতে তৃণমূল, বিজেপির ভোটবাক্সে ব্যাপক ক্ষতি করেছে।
নির্বাচনে ৩০২ ভোটে হেরে গিয়েছিলেন স্নেহলতা হেমব্রম। কিন্তু তারপরই দলবল নিয়ে বিডিওর ওপর চড়াও হয়। তাঁকে জিতিয়ে দেওয়ার জন্য হুমকি দেয়। অভিযোগ সুকান্তর।
দলের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েও নিজের জয়কে দাগমুক্ত করতে পারলেন না তৃণমূল কংগ্রেসের রেশমী মণ্ডল। কেঁদে ফেললেন গণনাকেন্দ্রে।
রাত ১০টা পর্যন্ত নির্বাচনী ফলাফলের যা ট্রেন্ড, তাতে দেখা যাচ্ছে মোট ৬৩,২২৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে এখনও পর্যন্ত তৃণমূল ৩৪,৬০০টি আসন, বিজেপি ৫৯০০টি আসন, সিপিএম ২১০০টি, কংগ্রেস ১৫০০ টি আসন পেয়েছে। অন্যান্যদের ঝুলিতে গিয়েছে ১৫৫০টি আসন।
কেশপুরের জনসভা থেকে 'নতুন তৃণমূল'এর দুই মুখকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন অভিষেক। তারা হলেন মঞ্জু দলবেরা ও শেখ শেখ হাসিমুদ্দিন।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফলকে কেন্দ্র করে এই ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে রাজ্যে। ভোটে জিততে ব্যালট খেয়ে নেওয়ার এই ঘটনা নজিরবিহীন।