এবারের লোকসভা নির্বাচনে পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণের আগে জাতীয় রাজনীতিতে অন্যতম বড় ইস্যু হয়ে উঠেছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে দলেরই সাংসদের নিগৃহীত হওয়া।
সম্প্রতি দিল্লি আবগারি দুর্নীতি মামলায় শর্তসাপেক্ষে জামিন মুক্তি পেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এরই মধ্যে তাঁর বাসভবনে দলীয় নেত্রীকে নিগ্রহের অভিযোগ উঠল।
ডেরেক ও'ব্রায়েন, দোলা সেন, সাকেত গোখলে এবং সাগরিকা ঘোষ-সহ ১০ জন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল এদিন নির্বাচন কমিশনের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের সঙ্গে দেখা করেছে।
দিল্লির ইন্দ্রলোকের ঘটনা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পুলিশ কর্মীর আচরণ নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে।
লোকসভা নির্বাচনের আগে বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফেতে বিস্ফোরণের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের সব বড় শহরেই পুলিশ ও অন্যান্য নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থাগুলিকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।
আনন্দোলনকারী কৃষকদের পঞ্জাব ও হরিয়ানার মধ্যে শম্ভু সীমানা পয়েন্টে কৃষকদের ওপর টিয়ার গ্যাস ছোঁড়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত দিল্লি পুলিশ শুক্রবারই নোটিস ধরিয়ে দিয়েছে অরবিন্দ কেজরীওয়ালের কাছে।
দিল্লি পুলিশ সূত্রের খবর, অভিনেত্রীর অভিযোগ ছিল ২০২৩ সালে দেওলি রোডের একটি ফ্ল্যাটে নিয়ে গিয়ে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়েছে।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সিআইএসএফকে একবার সংসদ ভবনের সমীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছে। যার মাধ্যমে জানা যাবে কোন জায়গায় সিআইএসএফ নিরাপত্তা এবং ফায়ার ব্রিগেডকে নিয়মিত মোতায়েন করতে হবে।
সূত্র জানায়, আটক হওয়া ওই ব্যক্তির নাম সাইকৃষ্ণ জাগলি। তিনি সংসদে হামলা চালানোর চেষ্টা করা ব্যক্তি মনোরঞ্জন ডি-এর বন্ধু।